#ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ

5 posts in this tag

উপমহাদেশীয় রাজনৈতিক অর্থনীতির নীলনকশা

ভারতবর্ষে মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের যুগে সুবা বাংলায় ব্যবসায় ও বসতি স্থাপনের সুযোগে ব্রিটিশরা স্থানীয় শক্তিগুলোর সঙ্গে নানা ষড়যন্ত্রে যোগ দেয় এবং ফলত ১৭৫৭ সালের পলাশীর যুদ্ধে বাংলার নবাবকে পরাজিত করে। অতঃপর বাংলার রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ কার্যত ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হস্তগত হয়। দেওয়ানি অধিকারের ফলে কোম্পানি রাজস্ব আদায় ও দেওয়ানি মামলা নিষ্পত্তির ক্ষমতা অর্জন করে।

সমাজ ও অর্থনীতিতে টেকসই উন্নয়নে বিভাজনের দেয়াল টপকাতে হবে

মতৈক্য আর মতানৈক্যের মাঝখানে বিভেদের যে দেয়াল সে দেয়াল ভালো ও মন্দ উভয়েরই জন্য সঙ্কট সৃষ্টি করে। ভালোকে ভালো থাকতে না দেয়া আর মন্দকে আরো মন্দ হতে বাধ্য করার ক্ষেত্রে এই সঙ্কটের সুনাম সুবিদিত।

‘ক্রান্তিকাল উত্তরণে’ নতুন বিজয় উদ্যম ও সাহস জোগাবে

বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি সংস্থার পরিসংখ্যানে পদ্ধতিগত কারণে স্বল্পমাত্রার ব্যবধান বরাবরই থাকে। জনসংখ্যা, খানা জরিপ, আমদানি-রফতানি, জিডিপি, রিজার্ভ, রেমিট্যান্স এমনকি রাজস্ব আয়ের তথ্যগত হিসাবেও টেকনিক্যাল ফারাক বা সীমাবদ্ধতা থাকে।

বৈধ-অবৈধের বেসাতির বলয়

সত্য-মিথ্যা, বৈধ-অবৈধ, সাদা-কালোর বিষয়টি বর্তমান সময় ও সমাজে এমন এক পর্যায়ে এসেছে, যা এখন আর উচ্চকণ্ঠ-নিচকণ্ঠের ব্যাপার নয়, এটি মূল্যবোধে একটি দড়ি টানাটানির ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
অধিক সম্পদ অর্জনের প্রেরণা ও প্রযত্ন

সব চাইতে উদ্বেগের বিষয় অধিকতর ও অতিরিক্ত ব্যয়ের টাকা বেহাত হওয়া, এমন হাতে যাওয়া যারা সুশাসন ও জবাবদিহির পরিস্থিতি সৃষ্টিকে অসম্ভব করে তুলতে ওই অর্থ ব্যয় করে থাকে। অধিকতর ধনীরা নীতি-নৈতিকতা ন্যায়-নীতির নির্ভরতার পরিবেশকে কলুষিত করে পুরো সমাজ ও অর্থনীতিকে দারিদ্র্যের দিকে ঠেলে দেয়।