আমার পৃথিবী
আজ ৬ জুলাই মহিমান্বিত ও পবিত্র আশুরার দিনে অর্থাৎ ১০ মহররম প্রিয়ভাজন আবদাল আহমদের একটি ছোট পোস্ট থেকে জানতে পারলাম আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মমতাময়ী মা এই পৃথিবীর মায়া ছেড়ে, তার একমাত্র প্রিয় পুত্রের ভালোবাসার বন্ধন চিরদিনের জন্য ছিন্ন করে বিদায় নিয়েছেন।
বিবেচনায় নিলে কল্যাণ তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্য চায় শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে আমূল সংস্কার। সাধ্যের মধ্যে আধুনিক শিক্ষা ও উন্নত স্বাস্থ্যসেবা। সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম) এবং অ্যাকশন এইডের জরিপে এ মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে। জুলাই গণ আন্দোলন-পরবর্তী প্রায় এক বছর সময়কালে দেশে রাজনৈতিক, শিক্ষা-স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থান বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা নিয়ে এ জরিপের ফলাফল সোমবার প্রকাশ হয়।
যাত্রাবাড়ীতে ‘সাধারণ আলেম সমাজ’-এর ব্যানারে আয়োজিত সংহতি সমাবেশে মাওলানা রিদওয়ান হাসানের নেতৃত্বে এই সমাবেশে মাওলানা মূসা আল-হাফিজ, মাওলানা আবদুল্লাহ আল-মাসউদ, মাওলানা উসামা সিরাজসহ অনেক আলেম জালেমের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেন। এই সমাবেশ থেকে মিছিল বের হয়, যা কাজলা থেকে কুতুবখালী খাল পার হয়ে এগিয়ে যায়। ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে তারা ‘গাশত কর্মসূচি’ ঘোষণা করেন। ফারসি ‘গাশত’ (মার্চ) শব্দের মাধ্যমে তাদের প্রতিবাদের স্বাতন্ত্র্য প্রকাশিত হয়।
আজ ৬ জুলাই মহিমান্বিত ও পবিত্র আশুরার দিনে অর্থাৎ ১০ মহররম প্রিয়ভাজন আবদাল আহমদের একটি ছোট পোস্ট থেকে জানতে পারলাম আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মমতাময়ী মা এই পৃথিবীর মায়া ছেড়ে, তার একমাত্র প্রিয় পুত্রের ভালোবাসার বন্ধন চিরদিনের জন্য ছিন্ন করে বিদায় নিয়েছেন।
শ্বেতপত্রটিতে দেখা যাচ্ছে, চীন বলেছে, তাদের জাতীয় নিরাপত্তার মূল ভিত্তি হলো রাজনৈতিক নিরাপত্তা। সহজ করে বললে, সিপিসির নেতৃত্বই তাদের নিরাপত্তার মূল ভিত্তি। এই নেতৃত্বই চীনকে একটি অস্থির বিশ্বে স্থিতিশীলতার কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে পারে।
1
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সেই বিশ্ববিদ্যালয় আবার জেগে উঠেছিল। কিন্তু আমি, একজন নির্বাসিত শিক্ষক, দূর থেকে অনুভব করছিলাম- এই জাগরণ কেবল ছাত্রদের নয়, আমারও এক ধরনের পুনর্জন্ম। খবরে, ভিডিওতে, ছাত্রদের মুখে শুনছিলাম- টিএসসিতে কিছু ছাত্র দাঁড়িয়ে গেছে নিঃশব্দে। কারও হাতে লেখা পোস্টার : ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’ এই একটি বাক্যে যেন সারা দেশের হতাশা, জ্বালা, আশা- সবকিছু মিশে ছিল।
2
ইসরায়েলের পক্ষে গাজায় জেতা যে কারণে অসম্ভব
একসময় ইসরায়েলের গল্প বা ভাষ্যগুলোকে পশ্চিমা মিডিয়ার সম্পাদকীয় নীতিমালা আর ইতিহাসগত অপরাধবোধ রক্ষা করত। কিন্তু স্মার্টফোনের কারণে এখন সেই রক্ষাকবচ ভেঙে গেছে। এখন আমরা আর ইসরায়েলের ব্যাখ্যা শুনে বাস্তবতা বুঝতে চেষ্টা করি না। কারণ, গাজার মানুষই তাদের বাস্তব অবস্থা আমাদের দেখিয়ে দিচ্ছে।
3
ইরান এবার বড় যুদ্ধের জন্য যেভাবে প্রস্তুত হবে
ইরানও এই যুদ্ধে বিজয় দাবি করেছে। ১৯৮০-১৯৮৮ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ইরান-ইরাক যুদ্ধ শেষে যেমন করে ইরান বিজয় দাবি করেছিল, এবারের ঘটনাটি অনেকটাই তার সঙ্গে মিলে যায়। সেই যুদ্ধ ছিল বিশ শতকের অন্যতম দীর্ঘ প্রথাগত যুদ্ধ। সেই যুদ্ধে ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনও বিজয় দাবি করেছিলেন।
4
এনসিপির জুলাই পদযাত্রা: যা দেখছি, যা শুনছি, যা বুঝছি
আত্মপ্রকাশের পর থেকেই এনসিপি নানা ধরনের মন্তব্য, সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছে। টিএসসিকেন্দ্রিক দল, ঢাকাকেন্দ্রিক রাজনীতি—এমন নানা তকমায় এনসিপিকে জর্জরিত করা হয়েছে। পবিত্র রমজান মাসের ঠিক আগের দিন আত্মপ্রকাশ করা দলটি রমজানের পুরো মাস কোনো সাংগঠনিক কার্যক্রম করতে পারেনি বললেই চলে। এরপর আড়াই মাসের ব্যবধানে এসেছে দুটি ঈদ।
মিজানুর রহমান আজহারী সকল জুলুমের অবসান হোক! মুক্তি পাক সকল মজলুম
‘হে আল্লাহ, আমাদের এই দেশকে আপনি হেফাজত করুন। সকল স্বৈরাচার থেকে হেফাজত করুন, আমিন।’ ‘ইনশাল্লাহ, এই দেশ থেকে জুলুমের অবসান হবে’, লিখেছেন অপর একজন মন্তব্যকারী।
পিনাকী ভট্টাচার্যের ইংরেজী ভার্সন ভিডিও আসছে
আমার ইংরেজি চ্যানেলের প্রথম ভিডিও। এটা আমার আলাদা চ্যানেল। এইখানে শুধু ইংরেজি কন্টেন্ট
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্কোন্নয়নের প্রত্যাশা
গত বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকায় বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব জসীম উদ্দীন ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচের মধ্যে পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের ষষ্ঠ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রায় ১৫ বছর পর বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের এই বৈঠক হয়। সর্বশেষ বৈঠক হয়েছিল, ২০১০ সালে। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের জসীম উদ্দিন জানান, পাকিস্তানের সঙ্গে বিদ্যমান ঐতিহাসিক অমীমাংসিত বিষয়গুলো বৈঠকে উত্থাপন করা হয়েছে।
সরকার অনির্বাচিত : ডিসেম্বরেই নির্বাচন
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে, প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্যে বৈঠক শেষে প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সন্তোষ প্রকাশ করতে পারেননি। তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, আমরা একেবারেই সন্তুষ্ট নই। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ জানাননি। তিনি ডিসেম্বর থেকে জুন মাসের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছেন।
"হাসনাতের বিলাসী জীবনযাপন নিয়ে প্রথম আলোর প্রশ্ন"
প্রথম আলো আজ শিরোনাম করেছে "হাসনাতের বিলাসী জীবনযাপন নিয়ে প্রশ্ন"। আমি প্রথম আলোর সেই সাংবাদিককে অনুরোধ করছি আপনি দয়া করে আমার বাসায় এসে দেখে যান আমি কত বিলাসি জীবনযাপন করি।
পাঁচ দশকে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বেড়েছে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
দেশে ১৯৭৬ সালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয় ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পর পর ২০২৩ ও ২০২৪ সালে তা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়ায়। সে হিসাবে পাঁচ দশকের বেশি সময়ের ব্যবধানে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বেড়েছে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বে-টার্মিনাল নির্মাণ ২৬৭ একর সংরক্ষিত বন চায় চট্টগ্রাম বন্দর, বন বিভাগের আপত্তি
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) মেগা প্রকল্প বে-টার্মিনাল। চলতি বছরই এর আনুষ্ঠানিক কাজ শুরুর কথা রয়েছে। প্রায় আড়াই হাজার একরের ওপর টার্মিনালটির নকশা করা হলেও ২৬৭ একর জমির মালিক বন বিভাগ।
ঐকমত্যে আটকে আছে জনপ্রশাসন সংস্কার কার্যক্রম
আমলাতন্ত্রকে অতিমাত্রায় দলীয়করণের মধ্য দিয়ে বিগত আওয়ামী লীগ শাসনামলে গড়ে তোলা হয় পক্ষপাতদুষ্ট জনপ্রশাসন। তার ওপর ভর করেই দীর্ঘায়িত হয় তাদের শাসনকাল। তাই এ প্রথা থেকে বের হয়ে আসতে গঠন করা হয় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। নানা বিচার-বিশ্লেষণ শেষে চার মাস পর তাদের প্রতিবেদন জমা পড়ে। সরকারকে জনমুখী করতে জবাবদিহিমূলক, দক্ষ ও নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে একগুচ্ছ সুপারিশ দিয়েছে কমিশন। তবে এখনো বৃহৎ পরিসরে সেগুলোর বাস্তবায়ন কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি সরকার। এমনকি দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নিতেও দেখা যায়নি।
দূষণে কমে আসছে ইলিশের উৎপাদন
উপযোগী আবহাওয়া ও ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশই উৎপাদন হয় নদীমাতৃক বাংলাদেশে। সামুদ্রিক মাছ হলেও ডিম ছাড়তে স্রোতশীল নদীতে আসে ইলিশ।
কৃষি খাদ্যপণ্যের বাজার প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলারের, আমদানির প্রয়োজন পড়ে ৫ বিলিয়নের
বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ বলা হলেও আমদানিনির্ভরতা এখনো প্রকট। পরিসংখ্যান বলছে, দেশে উৎপাদিত কৃষিপণ্যের বাজারের আকার প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার।
শিল্পে বছরের পর বছর কালো টাকা সাদা করার সুযোগেও সাড়া মেলেনি
২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত পাঁচ বছর দেশের অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাই-টেক পার্কে অর্থায়নের উৎস ও পণ্য উৎপাদন বিষয়ে বিনা প্রশ্নে মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়ে বিনিয়োগের সুযোগ দিয়েছিল সরকার।
শহীদ সেনা অফিসারদের নৃশংস হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল
এতো বছর আমরা একটা জালিম শাসনের অধীনে ছিলাম। উনি (হাসিনা) এতো বছর ধরে পিলখানায় শহীদ সেনা অফিসারদের নৃশংসহত্যার ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টাই করেছেন। আমরা তো পিলখানায় ছিলাম, অনেক সৈনিককে হত্যা করা হয়েছে। কেউ জেলে আছেন। তিনি আরও বলেন, আমরা চাই, বিচার। কারণ নিরপরাধ সেনা অফিসারদের হত্যা করা হয়েছে।
1
হাসিনার পতনে গ্রামেগঞ্জে প্রভাব ও আওয়ামী কর্মীদের ভাবনা কী
মাঠ ঘুরে এলাম ৯ থেকে ১০ দিন। রাজশাহী শহর, শহরসংলগ্ন উপকণ্ঠ এবং গ্রাম। সরেজমিন দেখলাম, স্থানীয় পর্যায়ে আওয়ামী লীগের সমর্থক ও কর্মীরা কেমন আছেন। তাঁদের সঙ্গে আলাপ হলো। নেতাদের দেখা পাইনি। কর্মী আর সমর্থকদের পেলাম। নেতারা বেশির ভাগ দেশছাড়া। অধিকাংশই ভারতে। পলাতক নেতারা কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে কথা বলেন, খোঁজখবর নেন। কিন্তু তাঁরা কোথায় আছেন, কেমন আছেন, সেই সম্পর্কে কিছুই জানান না। শুধু কর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করেন।
2
জাতীয় উন্নয়নে নির্মোহ শাসক প্রয়োজন
পৃথিবীতে যত দেশ উন্নয়নের উচ্চ শিখরে পৌঁছেছে সেসব দেশের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়- দেশের উন্নয়নে যত না জনগণের অবদান, তার চাইতে বেশি অবদান একজন নির্মোহ শাসকের। একজন সৎ, যোগ্য, আমানতদার শাসক।
3
মোদির নতুন চাল
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাজনীতিতে এমন সব পদক্ষেপ নিচ্ছেন যেগুলো যতটা না সরকার পরিচালনা, তাঁর চেয়ে বেশি নিজের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের কৌশল বলে মনে হয়। সাম্প্রতিক ওয়াক্ফ সংশোধনী বিল তাঁর সর্বশেষ চেষ্টার একটি দৃষ্টান্ত। এর সাংবিধানিক তাৎপর্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি এর রাজনৈতিক ইঙ্গিতও গভীর।
4
পাহাড়ে আবার নতুন চক্রান্ত
পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। তবে এ এলাকার মানুষ কাক্সিক্ষত শান্তি ও সমৃদ্ধি থেকে বঞ্চিত। এর পেছনে রয়েছে দেশী-বিদেশী চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র। ১২ এপ্রিল মুদ্রিত একটি জাতীয় দৈনিকের প্রধান শিরোনাম হলো-
1
ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের গন্তব্য
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণের পর রীতিমত দণ্ডমুণ্ডের কর্তা হিসাবেই নিজেকে জাহির করতে শুরু করেছেন। নতুন মার্কিন প্রশাসন হাজার হাজার ফেডারেল কর্মীকে গণহারে ছাঁটাই করা থেকে শুরু করে সরকারি নথিপত্রে ।
2
কৃষি খাদ্যপণ্যের বাজার প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলারের, আমদানির প্রয়োজন পড়ে ৫ বিলিয়নের
বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ বলা হলেও আমদানিনির্ভরতা এখনো প্রকট। পরিসংখ্যান বলছে, দেশে উৎপাদিত কৃষিপণ্যের বাজারের আকার প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার।
1
দূষণে কমে আসছে ইলিশের উৎপাদন
উপযোগী আবহাওয়া ও ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশই উৎপাদন হয় নদীমাতৃক বাংলাদেশে। সামুদ্রিক মাছ হলেও ডিম ছাড়তে স্রোতশীল নদীতে আসে ইলিশ।
1
স্বাগত মাহে রমযান
রহমত, মাগফিরাত ও জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির মাস পবিত্র রমযানুল করিম সমাগত। আহলান্ সাহলান্ মাহে রমযান। মুসলিমদের কাছে এই ।
1
ইসরায়েলিরারা যে কারণে গাজার শিশুদের হত্যা করছে
জাতিসংঘের ফিলিস্তিনী শরণার্থী সংস্থ ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, গাজায় প্রতিদিন কমপক্ষে ১শ’ শিশুকে হত্যা করছে ইসরায়েল।
2
ফিলিস্তিনে ট্রাম্পের ভূমিকা মুসোলিনি-হিটলারের মতো
বর্তমানে গাজায় মর্মান্তিক পরিস্থিতি চলছে। সেই জায়গায় আরব দেশগুলোর একটা শক্ত ও ঐক্যবদ্ধ অবস্থান অনেকের মতো আমিও প্রত্যাশা করেছিলাম। কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হলো, ঐক্যবদ্ধ অবস্থান তো দূরের কথা, কোনোভাবেই আলাদাভাবে শুধু কয়েকটি দেশ ছাড়া সৌদি আরব, কাতারসহ অনেক দেশ এ জায়গায় কোনো ধরনের ভূমিকা পালন করছে না। এটা দুঃখজনক ব্যাপার।
1
যন্ত্র সৈনিক-রোবোটিকস প্রযুক্তি শিল্পের সফল যাত্রা
চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সামনে এগিয়ে যাক বাংলাদেশ—এ প্রত্যাশা আমাদের সবার। জাতীয় নীতিমালা, দক্ষ জনবল, অবকাঠামো, শিক্ষা-গবেষণা ও উদ্ভাবন, বাজার তৈরি, যথাযথ অর্থায়ন এবং কার্যকর ব্যবসায়িক পরিবেশ তৈরির মাধ্যমে প্রযুক্তিনির্ভর উন্নয়ন–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত বাস্তবায়ন সম্ভব। আর একুশ শতকের প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে অর্থনৈতিক মুক্তির এ আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে দীর্ঘ সময় ধরে জাতির প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। এ প্রচেষ্টায় দেশের আইটি সেক্টর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে, যা দেশের অভ্যন্তরে ও বাইরে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে।