সুদানে কারা গণহত্যা চালাচ্ছে, আরব আমিরাতের ভূমিকা কী
১৯৮৯ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা দীর্ঘদিনের প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশিরকে ২০১৯ সালে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকেই দফায় দফায় যে উত্তেজনা চলছিল, তার সর্বশেষ পরিস্থিতি হচ্ছে বর্তমান গৃহযুদ্ধ।
বিএনপি ও জামায়াত কে কোন ফ্যাক্টরে এগিয়ে
জনগণ এখনো পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারছে না—দলগুলোর অবস্থান তাদের চাওয়া-পাওয়ার সঙ্গে কতটা মেলে এবং কোন দল সত্যিকারে দেশের শাসনক্ষমতা নিয়ে একটি সম্ভাবনাময় সরকার গঠন করতে পারবে। তবে অনেক অনিশ্চয়তার মধ্যেও কিছু বিষয় স্পষ্ট হয়ে উঠছে। বেশির ভাগ মানুষ এখনো দলগত সমর্থনে স্থায়ী বা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। জনগণ তাদের আশা, আকাঙ্ক্ষা ও চাওয়া-পাওয়ার উপাদানগুলোকে দলগুলোর সঙ্গে মেলাতে চেষ্টা করছে।
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি কি টিকবে
এরপর উভয় পক্ষ থেকে চুক্তিভঙ্গের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ এলেও এখনো তা বহাল আছে। গার্ডিয়ানের তথ্যমতে, ইসরায়েল ইতিমধ্যেই ৪৭ বার চুক্তি ভঙ্গ করেছে। যদিও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, এই সংখ্যা ৮০–এর বেশি।
১৯৮৯ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা দীর্ঘদিনের প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশিরকে ২০১৯ সালে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকেই দফায় দফায় যে উত্তেজনা চলছিল, তার সর্বশেষ পরিস্থিতি হচ্ছে বর্তমান গৃহযুদ্ধ।
জনগণ এখনো পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারছে না—দলগুলোর অবস্থান তাদের চাওয়া-পাওয়ার সঙ্গে কতটা মেলে এবং কোন দল সত্যিকারে দেশের শাসনক্ষমতা নিয়ে একটি সম্ভাবনাময় সরকার গঠন করতে পারবে। তবে অনেক অনিশ্চয়তার মধ্যেও কিছু বিষয় স্পষ্ট হয়ে উঠছে। বেশির ভাগ মানুষ এখনো দলগত সমর্থনে স্থায়ী বা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। জনগণ তাদের আশা, আকাঙ্ক্ষা ও চাওয়া-পাওয়ার উপাদানগুলোকে দলগুলোর সঙ্গে মেলাতে চেষ্টা করছে।
হাসিনা আমলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ধর্মচর্চার সুযোগ পর্যন্ত সীমিত করা হয়েছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইফতার মাহফিল কিংবা কোরআন তিলওয়াতের মতো কর্মসূচি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অনুমতি দেয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা রাষ্ট্রের উচ্চপর্যায় থেকে নির্দেশনা পেয়ে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন, এমনটি নয়। তারা নিজেরাই অতি-উৎসাহের সঙ্গে এসব সিদ্ধান্ত নিতেন। শিক্ষার্থীদের এ ধরনের মানসিক নিপীড়নের সঙ্গে শুধু চিহ্নিত আওয়ামী শিক্ষকরা এমন আচরণ করছেন, তা নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বামপন্থি শিক্ষকরা একই কাজ করেছেন।
1
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি কি টিকবে
এরপর উভয় পক্ষ থেকে চুক্তিভঙ্গের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ এলেও এখনো তা বহাল আছে। গার্ডিয়ানের তথ্যমতে, ইসরায়েল ইতিমধ্যেই ৪৭ বার চুক্তি ভঙ্গ করেছে। যদিও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, এই সংখ্যা ৮০–এর বেশি।
2
ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ : ঐকমত্যের ভিত্তিতেই বাস্তবায়ন কাম্য
তবে এ প্রক্রিয়ায় চ্যালেঞ্জও কম নয়। সুপারিশে গণভোট আয়োজনের জন্য আইন প্রণয়নের প্রস্তাব রয়েছে, যা ইতোমধ্যে কিছু মহলে রাজনৈতিক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। কোনো কোনো বিশ্লেষক মনে করছেন, এমন একটি সিদ্ধান্ত দেশে রাজনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত বাড়ছে। কিছু দল আবার স্বাক্ষরিত সনদের বাইরে সুপারিশে নতুন কিছু যুক্ত করার অভিযোগও তুলেছে। এ পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য প্রয়োজন হবে অত্যন্ত ধৈর্য ও বিচক্ষণতা। তাদের নিশ্চিত করতে হবে যেন সুপারিশ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়াটি সর্বজনীন হয় এবং কোনো পক্ষ যেন কোণঠাসা অনুভব না করে। ঐকমত্য কমিশন গঠিত হয়েছিল বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করার জন্য, তাই সনদের বাস্তবায়ন যেন সেই লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত না হয়।
3
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের গলাগলি কতক্ষণ টিকবে
পাকিস্তান যেন ভূরাজনীতির হাওয়া ঠিকঠাক ধরতে পেরেছে। গত মাসে পাকিস্তান সৌদি আরবের সঙ্গে এক প্রতিরক্ষাচুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই সাহসী চুক্তিতে বলা হয়েছে, একজনের ওপর আক্রমণ উভয়ের ওপর আক্রমণ হিসেবে গণ্য হবে।
4
গাঠনিক ক্ষমতাই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পথ
এই ঐতিহাসিক সমঝোতা বাস্তবায়নের পথে চ্যালেঞ্জ আছে। প্রথমত, অংশগ্রহণকারী দলগুলোর বিভিন্ন প্রস্তাবে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) রয়েছে। দ্বিতীয়ত, কয়েকটি দল এখনো স্বাক্ষর করেনি। তৃতীয়ত, সনদের আইনগত ভিত্তি প্রদান বিষয়ে দ্বিধাবিভক্তি আছে। চতুর্থত, গণভোটের রূপরেখা নিয়ে আছে মতান্তর। কী প্রশ্ন করা হবে, কতটি প্রশ্ন থাকবে, এর ব্যাখ্যা কী হবে—এসব নিয়ে দলগুলোর মধ্যে মতভেদ রয়েছে।
ড. ইউনূস ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে ভয়ানক অপপ্রচার চলছে
প্রফেসর ইউনূস ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে একটা ভয়ানক অপপ্রচার চলছে। কিছু মানুষ অপপ্রচার চালাচ্ছে যে, শাতানিয়াহুর বক্তৃতার সময় প্রফেসর ইউনূস, তাসনীম জারা, আখতার হোসেন ও মির্জা ফখরুল ওয়াকআউট না করে বসে বসে বক্তৃতা শুনেছে।
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে পিনাকী ভট্টাচার্যের প্রেডিকশন
এই নির্বাচন শেষ পর্যন্ত বাঙ্গু স্যেকুলার এস্টাব্লিশমেন্ট হতে দেবে কিনা শেষ পর্যন্ত এটাই দুশ্চিন্তা।
পিনাকী ভট্টাচার্য ১৫ আগস্টে কোনো শোক মিছিল করতে দেওয়া হবে না
‘১৫ আগস্টে কোনো শোক মিছিল করতে দেওয়া হবে না। ধানমণ্ডি ৩২ নাম্বার অভিমুখে যেই মহাপুরুষই আসুক বা আসার চেষ্টা করুক, পরিণতি ভালো হবে না। মাইন্ড ইট। ঢাকা শহরকে আরেকটা যুদ্ধক্ষেত্র বানাইয়েন না। মেহেরবানি করে।’
বসু আবার বলবে নাতো- খেলবো না?
মেঘমল্লার বসু আর সাদিক কাইউম ডাকসুতে ভিপি ইলেকশন করুক।
মিজানুর রহমান আজহারী সকল জুলুমের অবসান হোক! মুক্তি পাক সকল মজলুম
‘হে আল্লাহ, আমাদের এই দেশকে আপনি হেফাজত করুন। সকল স্বৈরাচার থেকে হেফাজত করুন, আমিন।’ ‘ইনশাল্লাহ, এই দেশ থেকে জুলুমের অবসান হবে’, লিখেছেন অপর একজন মন্তব্যকারী।
পাঁচ দশকে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বেড়েছে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
দেশে ১৯৭৬ সালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয় ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পর পর ২০২৩ ও ২০২৪ সালে তা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়ায়। সে হিসাবে পাঁচ দশকের বেশি সময়ের ব্যবধানে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বেড়েছে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বে-টার্মিনাল নির্মাণ ২৬৭ একর সংরক্ষিত বন চায় চট্টগ্রাম বন্দর, বন বিভাগের আপত্তি
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) মেগা প্রকল্প বে-টার্মিনাল। চলতি বছরই এর আনুষ্ঠানিক কাজ শুরুর কথা রয়েছে। প্রায় আড়াই হাজার একরের ওপর টার্মিনালটির নকশা করা হলেও ২৬৭ একর জমির মালিক বন বিভাগ।
ঐকমত্যে আটকে আছে জনপ্রশাসন সংস্কার কার্যক্রম
আমলাতন্ত্রকে অতিমাত্রায় দলীয়করণের মধ্য দিয়ে বিগত আওয়ামী লীগ শাসনামলে গড়ে তোলা হয় পক্ষপাতদুষ্ট জনপ্রশাসন। তার ওপর ভর করেই দীর্ঘায়িত হয় তাদের শাসনকাল। তাই এ প্রথা থেকে বের হয়ে আসতে গঠন করা হয় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। নানা বিচার-বিশ্লেষণ শেষে চার মাস পর তাদের প্রতিবেদন জমা পড়ে। সরকারকে জনমুখী করতে জবাবদিহিমূলক, দক্ষ ও নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে একগুচ্ছ সুপারিশ দিয়েছে কমিশন। তবে এখনো বৃহৎ পরিসরে সেগুলোর বাস্তবায়ন কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি সরকার। এমনকি দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নিতেও দেখা যায়নি।
দূষণে কমে আসছে ইলিশের উৎপাদন
উপযোগী আবহাওয়া ও ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশই উৎপাদন হয় নদীমাতৃক বাংলাদেশে। সামুদ্রিক মাছ হলেও ডিম ছাড়তে স্রোতশীল নদীতে আসে ইলিশ।
কৃষি খাদ্যপণ্যের বাজার প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলারের, আমদানির প্রয়োজন পড়ে ৫ বিলিয়নের
বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ বলা হলেও আমদানিনির্ভরতা এখনো প্রকট। পরিসংখ্যান বলছে, দেশে উৎপাদিত কৃষিপণ্যের বাজারের আকার প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার।
শিল্পে বছরের পর বছর কালো টাকা সাদা করার সুযোগেও সাড়া মেলেনি
২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত পাঁচ বছর দেশের অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাই-টেক পার্কে অর্থায়নের উৎস ও পণ্য উৎপাদন বিষয়ে বিনা প্রশ্নে মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়ে বিনিয়োগের সুযোগ দিয়েছিল সরকার।
শহীদ সেনা অফিসারদের নৃশংস হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল
এতো বছর আমরা একটা জালিম শাসনের অধীনে ছিলাম। উনি (হাসিনা) এতো বছর ধরে পিলখানায় শহীদ সেনা অফিসারদের নৃশংসহত্যার ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টাই করেছেন। আমরা তো পিলখানায় ছিলাম, অনেক সৈনিককে হত্যা করা হয়েছে। কেউ জেলে আছেন। তিনি আরও বলেন, আমরা চাই, বিচার। কারণ নিরপরাধ সেনা অফিসারদের হত্যা করা হয়েছে।
1
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই, সম্ভব হলে আরও আগে
জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধ হবে কি না, নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না; কিন্তু বর্তমান সময়ের রাজনীতি এবং ভবিষ্যৎ নির্বাচনের ‘খেলার’ এক ঘুঁটিতে পরিণত হয়েছে এই ইস্যু। তাই ঘুঁটি নয়; বরং ‘খেলাটা’ নিয়ে আলোচনা করা এবং বোঝা জরুরি।
2
বাংলাদেশের রাজনীতিতে কেন মক্কেলতন্ত্রের জন্ম হয়
৫০ বছরের বেশি সময় ধরে এ দেশ রাজনৈতিকভাবে স্থিতিশীল হতে পারেনি। এ পরিস্থিতিকে কেউ কেউ ‘বাংলাদেশ প্যারাডক্স’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। ২০২০ সালের অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের হ্যারি ব্লেয়ার ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল জার্নালে ‘বাংলাদেশ প্যারাডক্স’ নামে দীর্ঘ নিবন্ধও লিখেছেন।
3
রাজনৈতিক কর্মসূচি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন বন্ধ করতে হবে
চার ইউনিয়নের বিএনপির সম্মেলনের জন্য মঙ্গলবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকার আটটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান বন্ধ রাখা হয়। বক্সগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপি সম্মেলনের জন্য একই আঙিনায় থাকা তিনটি প্রতিষ্ঠান বক্সগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয়, বক্সগঞ্জ আলিম মাদ্রাসা ও বক্সগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান বন্ধ ছিল।
4
হাসিনার পতনে গ্রামেগঞ্জে প্রভাব ও আওয়ামী কর্মীদের ভাবনা কী
মাঠ ঘুরে এলাম ৯ থেকে ১০ দিন। রাজশাহী শহর, শহরসংলগ্ন উপকণ্ঠ এবং গ্রাম। সরেজমিন দেখলাম, স্থানীয় পর্যায়ে আওয়ামী লীগের সমর্থক ও কর্মীরা কেমন আছেন। তাঁদের সঙ্গে আলাপ হলো। নেতাদের দেখা পাইনি। কর্মী আর সমর্থকদের পেলাম। নেতারা বেশির ভাগ দেশছাড়া। অধিকাংশই ভারতে। পলাতক নেতারা কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে কথা বলেন, খোঁজখবর নেন। কিন্তু তাঁরা কোথায় আছেন, কেমন আছেন, সেই সম্পর্কে কিছুই জানান না। শুধু কর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করেন।
1
ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের গন্তব্য
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণের পর রীতিমত দণ্ডমুণ্ডের কর্তা হিসাবেই নিজেকে জাহির করতে শুরু করেছেন। নতুন মার্কিন প্রশাসন হাজার হাজার ফেডারেল কর্মীকে গণহারে ছাঁটাই করা থেকে শুরু করে সরকারি নথিপত্রে ।
2
কৃষি খাদ্যপণ্যের বাজার প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলারের, আমদানির প্রয়োজন পড়ে ৫ বিলিয়নের
বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ বলা হলেও আমদানিনির্ভরতা এখনো প্রকট। পরিসংখ্যান বলছে, দেশে উৎপাদিত কৃষিপণ্যের বাজারের আকার প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার।
1
দূষণে কমে আসছে ইলিশের উৎপাদন
উপযোগী আবহাওয়া ও ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশই উৎপাদন হয় নদীমাতৃক বাংলাদেশে। সামুদ্রিক মাছ হলেও ডিম ছাড়তে স্রোতশীল নদীতে আসে ইলিশ।
1
স্বাগত মাহে রমযান
রহমত, মাগফিরাত ও জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির মাস পবিত্র রমযানুল করিম সমাগত। আহলান্ সাহলান্ মাহে রমযান। মুসলিমদের কাছে এই ।
1
ইসরায়েলিরারা যে কারণে গাজার শিশুদের হত্যা করছে
জাতিসংঘের ফিলিস্তিনী শরণার্থী সংস্থ ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, গাজায় প্রতিদিন কমপক্ষে ১শ’ শিশুকে হত্যা করছে ইসরায়েল।
2
ফিলিস্তিনে ট্রাম্পের ভূমিকা মুসোলিনি-হিটলারের মতো
বর্তমানে গাজায় মর্মান্তিক পরিস্থিতি চলছে। সেই জায়গায় আরব দেশগুলোর একটা শক্ত ও ঐক্যবদ্ধ অবস্থান অনেকের মতো আমিও প্রত্যাশা করেছিলাম। কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হলো, ঐক্যবদ্ধ অবস্থান তো দূরের কথা, কোনোভাবেই আলাদাভাবে শুধু কয়েকটি দেশ ছাড়া সৌদি আরব, কাতারসহ অনেক দেশ এ জায়গায় কোনো ধরনের ভূমিকা পালন করছে না। এটা দুঃখজনক ব্যাপার।
1
যন্ত্র সৈনিক-রোবোটিকস প্রযুক্তি শিল্পের সফল যাত্রা
চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সামনে এগিয়ে যাক বাংলাদেশ—এ প্রত্যাশা আমাদের সবার। জাতীয় নীতিমালা, দক্ষ জনবল, অবকাঠামো, শিক্ষা-গবেষণা ও উদ্ভাবন, বাজার তৈরি, যথাযথ অর্থায়ন এবং কার্যকর ব্যবসায়িক পরিবেশ তৈরির মাধ্যমে প্রযুক্তিনির্ভর উন্নয়ন–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত বাস্তবায়ন সম্ভব। আর একুশ শতকের প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে অর্থনৈতিক মুক্তির এ আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে দীর্ঘ সময় ধরে জাতির প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। এ প্রচেষ্টায় দেশের আইটি সেক্টর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে, যা দেশের অভ্যন্তরে ও বাইরে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে।