খেলাপি ঋণ নিয়ে কী হচ্ছে?
বর্তমান সরকারের সময় লোন প্রভিশনিং ও রিশিডিউলিং করার জন্য তিন-তিনটি পরিপত্র ও সার্কুলার জারি করা হয় ব্যাংক খাতকে স্বস্তি দেওয়ার জন্য। সর্বশেষ এ বছর ১৬ সেপ্টেম্বর বিআরপিডির এক সার্কুলার মাধ্যমে বলা হয়, দুই শতাংশ জামানতে খেলাপি ঋণ নিয়মিত করা যাবে। এর উদ্দেশ্য হলো ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ব্যবসা করতে গিয়ে সমস্যায় পড়েছে বা মার্কিন ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এমন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু ও চাঙ্গা করা। সার্কুলারে বলা হয়, দুই শতাংশ নগদ অর্থ জমা দিয়ে খেলাপি ঋণ নিয়মিত করার সুযোগ পাবে, ওই ঋণটি পরিশোধের জন্য ১০ বছর সময় দেওয়া হবে এবং ঋণটি পরিশোধের জন্য আরো দুই বছর গ্রেস পিরিয়ড বা ঋণ পরিশোধে বিরতি সুবিধা পাবেন। যারাই সুবিধা নিতে চান তারা ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে আবেদন করবেন।
জুলাই সনদ কি পর্বতের মূষিক প্রসব
শুধু যেসব তরুণকে শান্ত করতে ইউনূস সরকার সংস্কার ও সনদ শুরু করেছিল, তাঁরাই স্বাক্ষর করেননি। তাঁরা এখন পর্যন্ত ‘অশান্তই’ রয়ে গেলেন। তবু স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর মোটামুটি এখন সবারই জন্য স্বস্তি। নির্বাচনে যেতে এখন আর বাধা নেই।
ভারত-তালেবান দোস্তি ও বাংলাদেশকে জঙ্গি ট্যাগ
১৯৯৬ সালে তালেবান যখন প্রথম ক্ষমতায় আসে, তখন ভারত কাবুল দূতাবাস বন্ধ করে দিয়েছিল। ভারত তখন তালেবানবিরোধী আহমেদ শাহ মাসুদ ও আব্দুর রশিদ দোস্তমের নেতৃত্বাধীন উত্তর আঞ্চলিক জোটকে সমর্থন দেয়। ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্র তালেবানকে উৎখাত করে আফগানিস্তানে দখলদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করার পর ভারত আবার আফগানিস্তানে ফিরে আসে। তবে পরিস্থিতির...
বর্তমান সরকারের সময় লোন প্রভিশনিং ও রিশিডিউলিং করার জন্য তিন-তিনটি পরিপত্র ও সার্কুলার জারি করা হয় ব্যাংক খাতকে স্বস্তি দেওয়ার জন্য। সর্বশেষ এ বছর ১৬ সেপ্টেম্বর বিআরপিডির এক সার্কুলার মাধ্যমে বলা হয়, দুই শতাংশ জামানতে খেলাপি ঋণ নিয়মিত করা যাবে। এর উদ্দেশ্য হলো ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ব্যবসা করতে গিয়ে সমস্যায় পড়েছে বা মার্কিন ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এমন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু ও চাঙ্গা করা। সার্কুলারে বলা হয়, দুই শতাংশ নগদ অর্থ জমা দিয়ে খেলাপি ঋণ নিয়মিত করার সুযোগ পাবে, ওই ঋণটি পরিশোধের জন্য ১০ বছর সময় দেওয়া হবে এবং ঋণটি পরিশোধের জন্য আরো দুই বছর গ্রেস পিরিয়ড বা ঋণ পরিশোধে বিরতি সুবিধা পাবেন। যারাই সুবিধা নিতে চান তারা ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে আবেদন করবেন।
১৯৯৬ সালে তালেবান যখন প্রথম ক্ষমতায় আসে, তখন ভারত কাবুল দূতাবাস বন্ধ করে দিয়েছিল। ভারত তখন তালেবানবিরোধী আহমেদ শাহ মাসুদ ও আব্দুর রশিদ দোস্তমের নেতৃত্বাধীন উত্তর আঞ্চলিক জোটকে সমর্থন দেয়। ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্র তালেবানকে উৎখাত করে আফগানিস্তানে দখলদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করার পর ভারত আবার আফগানিস্তানে ফিরে আসে। তবে পরিস্থিতির...
জুলাই সনদে স্বাক্ষর
বাস্তবায়ন ও প্রতিশ্রুতি রক্ষায় জোর দিতে হবে
এখন আমাদের প্রত্যাশা, অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী আমরা বহুল কাঙ্ক্ষিত একটি জাতীয় নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাব। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পরও প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস নিজের বক্তব্যে নির্বাচন নিয়ে সরকারের অবস্থান ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে আমরা যে ঐক্যের সুর বাজালাম, সেই সুর নিয়েই নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাব।’
1
জুলাই সনদ কি পর্বতের মূষিক প্রসব
শুধু যেসব তরুণকে শান্ত করতে ইউনূস সরকার সংস্কার ও সনদ শুরু করেছিল, তাঁরাই স্বাক্ষর করেননি। তাঁরা এখন পর্যন্ত ‘অশান্তই’ রয়ে গেলেন। তবু স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর মোটামুটি এখন সবারই জন্য স্বস্তি। নির্বাচনে যেতে এখন আর বাধা নেই।
2
জুলাই সনদের ভূত–ভবিষ্যৎ
১৭৭৬ সালের ৪ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র গৃহীত হয়। এর মাধ্যমে ১৩টি ব্রিটিশ উপনিবেশ নিজেদের মুক্ত ঘোষণা করে এবং আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্র নামে একটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠা করে। তারা কেন স্বাধীনতা চাইছে, এই ঘোষণাপত্রে তার কারণ ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
3
নৈতিক মানদণ্ডে বাংলাদেশের আমলাতন্ত্রের অবস্থান কোথায়
১৯৯৪ সালে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে একটি আর্থিক কেলেঙ্কারির ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জন মেজর ‘জনজীবনে নৈতিক মানদণ্ড’ নির্ধারণের লক্ষ্যে একটি কমিটি গঠন করেন। লর্ড নোলানের নেতৃত্বে গঠন করা সেই কমিটি তাদের প্রথম প্রতিবেদনে ‘জনজীবনের সাতটি নীতি’ উপস্থাপন করে, যা মূলত জনসেবায় যুক্ত ব্যক্তিদের জন্য নৈতিক দিকনির্দেশনা হিসেবে প্রণীত।
4
জুলাই সনদ সই হলে বাস্তবায়নের পথ কতটা মসৃণ
সনদে এটি পরিষ্কার, তিন সপ্তাহ ধরে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া স্পষ্ট করার যে কাজ চলছিল, তা বিফলে গেছে এবং কী প্রক্রিয়ায় সংবিধান সংস্কার করা হবে, সেটি আরও ঘোলাটে হয়ে পড়েছে।
ড. ইউনূস ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে ভয়ানক অপপ্রচার চলছে
প্রফেসর ইউনূস ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে একটা ভয়ানক অপপ্রচার চলছে। কিছু মানুষ অপপ্রচার চালাচ্ছে যে, শাতানিয়াহুর বক্তৃতার সময় প্রফেসর ইউনূস, তাসনীম জারা, আখতার হোসেন ও মির্জা ফখরুল ওয়াকআউট না করে বসে বসে বক্তৃতা শুনেছে।
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে পিনাকী ভট্টাচার্যের প্রেডিকশন
এই নির্বাচন শেষ পর্যন্ত বাঙ্গু স্যেকুলার এস্টাব্লিশমেন্ট হতে দেবে কিনা শেষ পর্যন্ত এটাই দুশ্চিন্তা।
পিনাকী ভট্টাচার্য ১৫ আগস্টে কোনো শোক মিছিল করতে দেওয়া হবে না
‘১৫ আগস্টে কোনো শোক মিছিল করতে দেওয়া হবে না। ধানমণ্ডি ৩২ নাম্বার অভিমুখে যেই মহাপুরুষই আসুক বা আসার চেষ্টা করুক, পরিণতি ভালো হবে না। মাইন্ড ইট। ঢাকা শহরকে আরেকটা যুদ্ধক্ষেত্র বানাইয়েন না। মেহেরবানি করে।’
বসু আবার বলবে নাতো- খেলবো না?
মেঘমল্লার বসু আর সাদিক কাইউম ডাকসুতে ভিপি ইলেকশন করুক।
মিজানুর রহমান আজহারী সকল জুলুমের অবসান হোক! মুক্তি পাক সকল মজলুম
‘হে আল্লাহ, আমাদের এই দেশকে আপনি হেফাজত করুন। সকল স্বৈরাচার থেকে হেফাজত করুন, আমিন।’ ‘ইনশাল্লাহ, এই দেশ থেকে জুলুমের অবসান হবে’, লিখেছেন অপর একজন মন্তব্যকারী।
পাঁচ দশকে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বেড়েছে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
দেশে ১৯৭৬ সালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয় ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পর পর ২০২৩ ও ২০২৪ সালে তা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়ায়। সে হিসাবে পাঁচ দশকের বেশি সময়ের ব্যবধানে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বেড়েছে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বে-টার্মিনাল নির্মাণ ২৬৭ একর সংরক্ষিত বন চায় চট্টগ্রাম বন্দর, বন বিভাগের আপত্তি
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) মেগা প্রকল্প বে-টার্মিনাল। চলতি বছরই এর আনুষ্ঠানিক কাজ শুরুর কথা রয়েছে। প্রায় আড়াই হাজার একরের ওপর টার্মিনালটির নকশা করা হলেও ২৬৭ একর জমির মালিক বন বিভাগ।
ঐকমত্যে আটকে আছে জনপ্রশাসন সংস্কার কার্যক্রম
আমলাতন্ত্রকে অতিমাত্রায় দলীয়করণের মধ্য দিয়ে বিগত আওয়ামী লীগ শাসনামলে গড়ে তোলা হয় পক্ষপাতদুষ্ট জনপ্রশাসন। তার ওপর ভর করেই দীর্ঘায়িত হয় তাদের শাসনকাল। তাই এ প্রথা থেকে বের হয়ে আসতে গঠন করা হয় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। নানা বিচার-বিশ্লেষণ শেষে চার মাস পর তাদের প্রতিবেদন জমা পড়ে। সরকারকে জনমুখী করতে জবাবদিহিমূলক, দক্ষ ও নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে একগুচ্ছ সুপারিশ দিয়েছে কমিশন। তবে এখনো বৃহৎ পরিসরে সেগুলোর বাস্তবায়ন কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি সরকার। এমনকি দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নিতেও দেখা যায়নি।
দূষণে কমে আসছে ইলিশের উৎপাদন
উপযোগী আবহাওয়া ও ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশই উৎপাদন হয় নদীমাতৃক বাংলাদেশে। সামুদ্রিক মাছ হলেও ডিম ছাড়তে স্রোতশীল নদীতে আসে ইলিশ।
কৃষি খাদ্যপণ্যের বাজার প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলারের, আমদানির প্রয়োজন পড়ে ৫ বিলিয়নের
বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ বলা হলেও আমদানিনির্ভরতা এখনো প্রকট। পরিসংখ্যান বলছে, দেশে উৎপাদিত কৃষিপণ্যের বাজারের আকার প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার।
শিল্পে বছরের পর বছর কালো টাকা সাদা করার সুযোগেও সাড়া মেলেনি
২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত পাঁচ বছর দেশের অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাই-টেক পার্কে অর্থায়নের উৎস ও পণ্য উৎপাদন বিষয়ে বিনা প্রশ্নে মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়ে বিনিয়োগের সুযোগ দিয়েছিল সরকার।
শহীদ সেনা অফিসারদের নৃশংস হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল
এতো বছর আমরা একটা জালিম শাসনের অধীনে ছিলাম। উনি (হাসিনা) এতো বছর ধরে পিলখানায় শহীদ সেনা অফিসারদের নৃশংসহত্যার ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টাই করেছেন। আমরা তো পিলখানায় ছিলাম, অনেক সৈনিককে হত্যা করা হয়েছে। কেউ জেলে আছেন। তিনি আরও বলেন, আমরা চাই, বিচার। কারণ নিরপরাধ সেনা অফিসারদের হত্যা করা হয়েছে।
1
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই, সম্ভব হলে আরও আগে
জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধ হবে কি না, নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না; কিন্তু বর্তমান সময়ের রাজনীতি এবং ভবিষ্যৎ নির্বাচনের ‘খেলার’ এক ঘুঁটিতে পরিণত হয়েছে এই ইস্যু। তাই ঘুঁটি নয়; বরং ‘খেলাটা’ নিয়ে আলোচনা করা এবং বোঝা জরুরি।
2
বাংলাদেশের রাজনীতিতে কেন মক্কেলতন্ত্রের জন্ম হয়
৫০ বছরের বেশি সময় ধরে এ দেশ রাজনৈতিকভাবে স্থিতিশীল হতে পারেনি। এ পরিস্থিতিকে কেউ কেউ ‘বাংলাদেশ প্যারাডক্স’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। ২০২০ সালের অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের হ্যারি ব্লেয়ার ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল জার্নালে ‘বাংলাদেশ প্যারাডক্স’ নামে দীর্ঘ নিবন্ধও লিখেছেন।
3
রাজনৈতিক কর্মসূচি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন বন্ধ করতে হবে
চার ইউনিয়নের বিএনপির সম্মেলনের জন্য মঙ্গলবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকার আটটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান বন্ধ রাখা হয়। বক্সগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপি সম্মেলনের জন্য একই আঙিনায় থাকা তিনটি প্রতিষ্ঠান বক্সগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয়, বক্সগঞ্জ আলিম মাদ্রাসা ও বক্সগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান বন্ধ ছিল।
4
হাসিনার পতনে গ্রামেগঞ্জে প্রভাব ও আওয়ামী কর্মীদের ভাবনা কী
মাঠ ঘুরে এলাম ৯ থেকে ১০ দিন। রাজশাহী শহর, শহরসংলগ্ন উপকণ্ঠ এবং গ্রাম। সরেজমিন দেখলাম, স্থানীয় পর্যায়ে আওয়ামী লীগের সমর্থক ও কর্মীরা কেমন আছেন। তাঁদের সঙ্গে আলাপ হলো। নেতাদের দেখা পাইনি। কর্মী আর সমর্থকদের পেলাম। নেতারা বেশির ভাগ দেশছাড়া। অধিকাংশই ভারতে। পলাতক নেতারা কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে কথা বলেন, খোঁজখবর নেন। কিন্তু তাঁরা কোথায় আছেন, কেমন আছেন, সেই সম্পর্কে কিছুই জানান না। শুধু কর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করেন।
1
ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের গন্তব্য
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণের পর রীতিমত দণ্ডমুণ্ডের কর্তা হিসাবেই নিজেকে জাহির করতে শুরু করেছেন। নতুন মার্কিন প্রশাসন হাজার হাজার ফেডারেল কর্মীকে গণহারে ছাঁটাই করা থেকে শুরু করে সরকারি নথিপত্রে ।
2
কৃষি খাদ্যপণ্যের বাজার প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলারের, আমদানির প্রয়োজন পড়ে ৫ বিলিয়নের
বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ বলা হলেও আমদানিনির্ভরতা এখনো প্রকট। পরিসংখ্যান বলছে, দেশে উৎপাদিত কৃষিপণ্যের বাজারের আকার প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার।
1
দূষণে কমে আসছে ইলিশের উৎপাদন
উপযোগী আবহাওয়া ও ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশই উৎপাদন হয় নদীমাতৃক বাংলাদেশে। সামুদ্রিক মাছ হলেও ডিম ছাড়তে স্রোতশীল নদীতে আসে ইলিশ।
1
স্বাগত মাহে রমযান
রহমত, মাগফিরাত ও জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির মাস পবিত্র রমযানুল করিম সমাগত। আহলান্ সাহলান্ মাহে রমযান। মুসলিমদের কাছে এই ।
1
ইসরায়েলিরারা যে কারণে গাজার শিশুদের হত্যা করছে
জাতিসংঘের ফিলিস্তিনী শরণার্থী সংস্থ ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, গাজায় প্রতিদিন কমপক্ষে ১শ’ শিশুকে হত্যা করছে ইসরায়েল।
2
ফিলিস্তিনে ট্রাম্পের ভূমিকা মুসোলিনি-হিটলারের মতো
বর্তমানে গাজায় মর্মান্তিক পরিস্থিতি চলছে। সেই জায়গায় আরব দেশগুলোর একটা শক্ত ও ঐক্যবদ্ধ অবস্থান অনেকের মতো আমিও প্রত্যাশা করেছিলাম। কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হলো, ঐক্যবদ্ধ অবস্থান তো দূরের কথা, কোনোভাবেই আলাদাভাবে শুধু কয়েকটি দেশ ছাড়া সৌদি আরব, কাতারসহ অনেক দেশ এ জায়গায় কোনো ধরনের ভূমিকা পালন করছে না। এটা দুঃখজনক ব্যাপার।
1
যন্ত্র সৈনিক-রোবোটিকস প্রযুক্তি শিল্পের সফল যাত্রা
চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সামনে এগিয়ে যাক বাংলাদেশ—এ প্রত্যাশা আমাদের সবার। জাতীয় নীতিমালা, দক্ষ জনবল, অবকাঠামো, শিক্ষা-গবেষণা ও উদ্ভাবন, বাজার তৈরি, যথাযথ অর্থায়ন এবং কার্যকর ব্যবসায়িক পরিবেশ তৈরির মাধ্যমে প্রযুক্তিনির্ভর উন্নয়ন–আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত বাস্তবায়ন সম্ভব। আর একুশ শতকের প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে অর্থনৈতিক মুক্তির এ আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে দীর্ঘ সময় ধরে জাতির প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। এ প্রচেষ্টায় দেশের আইটি সেক্টর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে, যা দেশের অভ্যন্তরে ও বাইরে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে।