#প্রথম আলো

235 posts in this tag

হাসিনার শাসনামল পরবর্তী যেসব সংকটে বাংলাদেশ

শেখ হাসিনা ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশকে লৌহমুষ্টি দিয়ে শাসন করেছেন। কিন্তু ৫ আগস্ট রাজধানী ঢাকায় লাখ লাখ মানুষ মিছিল করেন এবং তাঁর বাসভবনে হামলা চালানো হয়। এর মাধ্যমে তাঁকে পদত্যাগ করতে এবং দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য করা হয়।

ছাত্র-জনতার এই বিজয়ে ‘কারা’ কালিমা লেপন করছে?

সনাতন ধর্মাবলম্বী আমার এক বন্ধুকে ফেসবুকে সব সময় কৌতুক পোস্ট করতে দেখেছি। মিম পোস্ট করতে দেখেছি। কবিতা পোস্ট করতে দেখেছি।

শেখ হাসিনার পতনে কি ভারতীয় ‘গোয়েন্দাদের ব্যর্থতা’ ছিল?

এটা একটা মধুর উপহাসই বটে যে নাগরিক সমাজের একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্বকে আহ্বান করা হয়েছে একটি সংকটাপন্ন রাষ্ট্রের আপাতবহিরাবরণ হওয়ার জন্য।

দখল উৎসব বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে

ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আইনশৃঙ্খলাব্যবস্থায় যে শূন্যতা তৈরি হয়েছে, সেই সুযোগকে পুরোদস্তুর ব্যবহার করে একশ্রেণির মানুষ রীতিমতো দখল উৎসবে মেতে উঠেছে।

শিক্ষাঙ্গনের অবস্থা সচল করতে অবিলম্বে শূন্য পদে নিয়োগ দিন

৫ আগস্ট রাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) বিজ্ঞপ্তিতে সরকারি অফিস–আদালতের পাশাপাশি স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা বলা হয়েছিল। সে সময়ে দেশে কার্যত কোনো সরকার ছিল না।

অর্থনীতির ‘হৃৎপিণ্ড’ ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা কবে ফিরবে?

দেশের ব্যাংক খাত অর্থনীতির ‘হৃৎপিণ্ড’ হিসেবে পরিচিত। গত ১৫ বছরের আওয়ামী সরকারের শাসনামলে সীমাহীন অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে দেশের ব্যাংক খাত নাজুক হয়ে পড়ে।

প্রথমত প্রত্যেক নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত হোক

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন ও জনজীবনে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার ওপর জোর দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসব সংস্কার জরুরি

স্বৈরাচারের পতনের মধ্য দিয়ে আমরা বাংলাদেশের নতুন এক অধ্যায়ে প্রবেশ করেছি। জেন–জিরা, যারা নাম দিয়েছে বাংলাদেশ ২.০। ইতিমধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ এবং বণ্টন শেষ হয়েছে।

শেখ হাসিনার পলায়ননীতি দিল্লির জন্য বড় শিক্ষা

বিষয়টা কাকতলীয়ই বটে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা থেকে উড়াল দিতে বাধ্য হওয়ার ২৪ ঘণ্টা আগে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ২০২৯ সালের পরও অবশ্যম্ভাবীভাবে বহাল থাকার কথা বলছিলেন।

সড়ক শৃঙ্খলায় শিক্ষার্থীদের অবদান প্রশংসনীয়, কিন্তু এভাবে কত দিন?

রাজধানী ঢাকার যানজট সমস্যা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। কিন্তু সড়কে এখন কোনো ট্রাফিক পুলিশ নেই। শিক্ষার্থীরা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছেন।

জনজীবনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসুক

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন ও জনজীবনে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার ওপর জোর দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন।

পুলিশের কাজে যোগদানের মাধ্যমেই স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসুক

ছাত্র–জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে। এরপর দেশজুড়ে নৈরাজ্য তৈরি হয়, অবনতি ঘটে আইনশৃঙ্খলার। প্রতিকার পাওয়ার জন্য মানুষ যে পুলিশের দ্বারস্থ হবে, সে সুযোগও ছিল না।

বিচারহীনতার দেশে বিচারের সংস্কৃতি কি ফিরবে?

জগদ্দল পাথরের মতোই বাংলাদেশের বুক থেকে অবশেষে নেমে গেল প্রায় ১৪ বছরের গণতন্ত্রহীনতা। ইচ্ছেমতো ভোট দিয়ে নিজের প্রতিনিধি নির্বাচন করার মানুষের মৌলিক অধিকার পুরোপুরি কেড়ে নিয়েছিল হাসিনা সরকার।

প্রবাসী আয়ে ছন্দপতন, আরও কত তলানীতে নামবে?

বিশ্বব্যাংকের গবেষণা এবং সংশ্লিষ্ট অনেক জরিপের তথ্যমতে, বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রবাসী রেমিট্যান্সের আকার ৪০ থেকে ৪৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল নিজেই বলেছিলেন, এই সম্ভাব্য রেমিট্যান্সের শুধু ৫১ শতাংশ অফিশিয়াল বা বৈধ চ্যানেলে আসে।

সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর দায়িত্ব আসলেই প্রশংসার দাবি রাখে

দেশে এখন কোনো সরকার নেই। দেশটা কীভাবে চলছে আসলে? ছাত্রজনতার আন্দোলনকে দমন করতে পুলিশ যে ভয়াবহ ভূমিকা পালন করল, তাদের ওপর জনগণ ক্ষুব্ধ।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আদিবাসীদের প্রত্যাশা

এ বছর এমন একটি সময়ে বিশ্ব আদিবাসী দিবস পালিত হচ্ছে, যখন আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। এবারের বিশ্ব আদিবাসী দিবসের প্রতিপাদ্যে ‘আদিবাসীদের অস্তিত্ব সংরক্ষণ ও মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শামিল হওয়ার’ আহ্বান জানানো হয়েছে।

বীরের এ রক্তস্রোত এনে দিল নতুন সূর্য

নতুন সূর্য যখন ওঠে, তখন তার রং লাল হয়। এ হলো নবজন্মের রক্তপাত। বিপ্লব বিষয়ে এসব কাব্যকথা বহুদিন শুনে এসেছি।

জাতীয় জরুরি সেবার কার্যক্রমও দ্রুত সচল করা প্রয়োজন

ছাত্র–জনতার আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার পতনের পর ভেঙে পড়েছে পুলিশের কার্যক্রম। বলপ্রয়োগ করে আন্দোলন দমন করতে গিয়ে ভয়াবহভাবে আক্রান্ত হয় পুলিশ নিজেও।

জনগণের প্রত্যাশা পূরণই অন্তর্বর্তী সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ১৭ সদস্যের অন্তর্বর্তী সরকার গতকাল রাতে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে দায়িত্ব নিয়েছে। নতুন সরকারকে আমরা স্বাগত জানাই।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখার প্রস্তাবনা

শিক্ষার্থী-জনতার ‘অভ্যুত্থান’ শেষ হয়েও হলো না শেষ। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়ে দেশ থেকে পলায়ন করার মধ্য দিয়ে ইতিহাসের এক নতুন মোড়ে এসে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। এবার আবার দেশ গড়ার পালা। কিন্তু দেশ গড়ার পথে সবচেয়ে বড় যে উপাদানটি বর্তমান বাংলাদেশে অনুপস্থিত, তা হলো গণতন্ত্র।

অতি উৎসাহী ‘উল্লাস’ আমাদের অর্জনকে ম্লান করে দিতে পারে

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর দেশে কার্যত কোনো সরকার নেই। এমন একটি পরিস্থিতিতে দেশজুড়ে যে সহিংসতা, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়িঘর ও উপাসনালয়ে হামলার যে ঘটনা ঘটছে, তা অগ্রহণযোগ্য।

যে কারণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা জরুরি

দেশে একটা সরকার পরিবর্তন হয়েছে। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হয়েছে। এই ক্ষমতাচ্যুতিটা খুব স্বাভাবিক অবস্থায় হয়নি।

কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংবাদমাধ্যমে আক্রমণ নিন্দনীয়

কোটা সংস্কার নিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ও পরবর্তী সংঘর্ষ-সহিংস পরিস্থিতিতে ঝুঁকি নিয়ে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন সাংবাদিকেরা। কয়েকজন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন অনেকে। এ নিয়ে আমরা সম্পাদকীয় লিখেছিলাম।

গণঅভ্যুত্থানের পর ‘অনিশ্চয়তা’ দ্রুত কাটাতে হবে

একজন স্বৈরশাসকের পতনের পর রাষ্ট্রব্যবস্থা ও সমাজে যে ধরনের পরিবর্তন আশা করা হয়, তা তাৎক্ষণিকভাবে শতভাগ কার্যকর হবে, এমনটা ঘটে না। পরিবর্তনগুলো যদি পরিকল্পিত হয়, তাহলে তার বাস্তবায়ন সহজ হয় এবং দ্রুতই সেগুলো দৃশ্যমান হয়। কিন্তু সে রকম কোনো পরিকল্পনা না থাকার যে সমস্যা, সেটা এখন প্রকটভাবে অনুভূত হতে শুরু করেছে।

এই ক্রান্তিকালে রাষ্ট্র-শৃঙ্খলা ফেরাতে যা প্রয়োজনীয়

চলমান ক্রান্তিকালে রাষ্ট্র-শৃঙ্খলা ফেরানো, জননীতিতে স্বচ্ছতা আনয়ন এবং সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে দরকারি সংস্কার আনতে হবে।

দেশ রক্ষায় সামনে আমাদের যেসব চ্যালেঞ্জ

গোটা দেশ দেখল মৃত্যুর মিছিল। প্রতিটি হত্যায় মানবিকতার পরাজয় ঘটে। সেটাই ঘটতে দেখলাম আমরা। এ বিপদসংকুল পথ কারও কাম্য হতে পারে না। দীর্ঘদিন ধরে বিভাজন নিজের পায়ে দাঁড়াতে দেয়নি দেশকে। পারস্পরিক সমঝোতাবোধ লোপ পেয়ে গিয়েছিল।

ছাত্র-জনতার জোয়ার এনেছে বাংলাদেশের নতুন বিজয়

এত গুলি, এত রক্ত, এত প্রাণহানি কি বৃথা যাবে? নিজ দেশের জনগণের বুকে গুলি চালিয়ে কি কোনো সরকার টিকে থাকতে পেরেছে? গত এক দেড় সপ্তাহ ধরে মানুষের মুখে মুখে মানুষের মনে মনে এ ছিল উদ্বেগময় প্রশ্ন। একের পর এক দিন যায়। বাড়ে প্রাণহানি। বাড়ে গণগ্রেপ্তারের মাত্রা। বাড়ে রাস্তায় ছাত্র-জনতার জোয়ার।

সংকট উত্তরণে অন্তর্বর্তীকালীন উদ্যোগ নিয়ে ভাবতে হবে

দুটি ছবি দেখে হতভম্ব হয়েছি। প্রথমটি রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবু সাঈদের। সারা বিশ্ব দেখেছে তার প্রসারিত দুই হাত, খোলা বুক। সামনে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে প্রস্তুত সারি সারি পুলিশ। তাদেরকে সে যেন ডেকে বলছে, করো, এই বুকে গুলি করো। মৃত্যুতে আমার ভয় নেই।

সরকারের ‘দোষারোপ খেলা’ আর কত দিন চলবে?

শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষের প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে গত ১৫-২০ দিনে। রোববারও (গতকাল) অন্তত ৯৩ জন মারা গেছেন। একটা স্বাধীন দেশে এক দিনে এত প্রাণহানি মানা যায় না। যাঁরা ক্ষমতায় আছেন, তাঁরা রক্তগঙ্গার ওপর কত দিন থাকবেন? তাঁরা ব্লেম গেম (দোষারোপের খেলা) আর কত দিন খেলবেন?

‘লাল রং’ যেভাবে প্রতিবাদের ভাষা হয়ে উঠল

দুনিয়ায় লাল কেবল একটা বিষয়ে সংখ্যালঘু। মাত্র ১ থেকে ২ শতাংশ মানুষের চুলের রং লাল। বাকি বিবরণ লালের পক্ষে।

বাংলাদেশ যাবে কোন পথে?

বাংলাদেশে গত কয়েক দিনের ঘটনাপ্রবাহ দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে এক নতুন বাস্তবতার মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশে একটি গণ-অভ্যুত্থান ঘটছে। এই পরিস্থিতির পটভূমি এক দিনে তৈরি হয়নি, তৈরি হয়েছে এক দশক, কমপক্ষে কয়েক বছর ধরে।

বলপ্রয়োগের নীতিতে অটল সরকার, ছাত্র-জনতার প্রতিবাদের ভাষা বুঝুন

সরকার একদিকে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কর্মসূচি প্রত্যাহার করে ঘরে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে, অন্যদিকে তাঁরা যাতে ঘরে না থাকতে পারেন, সেই ব্যবস্থাও পাকাপোক্ত করছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ কিন্তু তাঁরা নিজেদের বাড়িতেও থাকতে পারছেন না গ্রেপ্তারের ভয়ে।

জনগণের ভয় কি ভেঙে গেছে!

মানুষ ভূতকে ভয় পায়। কারণ, ভূতকে সে দেখেনি। সে শুনেছে, ভূত বলে বিরাট মারাত্মক কিছু একটা আছে। ভূত বলে সত্যিই যদি কিছু থাকত আর তারা যদি দিনদুপুরে বিটকেলে চেহারা নিয়ে হাটবাজারে হাঁটাচলা করে বেড়াত; সবার সামনে দু-চারটে লোকের ঘাড় মটকাত, তাহলে আর লোকের মনে অতটা ভয় থাকত না।

ফের বন্ধ ফেসবুক, বাক্‌স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ কেন?

কোটা সংস্কারে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে ঘিরে সংঘর্ষ–সহিংস পরিস্থিতির পর দেশের নানা জায়গায় ও ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে আন্দোলন অব্যাহত আছে। আন্দোলন ও বিক্ষোভ দমনে সরকার ইন্টারনেট সংযোগের ওপর খড়্গহস্ত হচ্ছে। সরকার সব ধরনের ইন্টারনেট বন্ধ করে রাখে টানা ১০ দিন।

প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত হোক

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সারা দেশে যে দুই শতাধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে, তার ন্যায়বিচার ও দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তির দাবি উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। আমরা জানি যেসব মানুষ মারা গেছেন, কোনো বিচার বা ক্ষতিপূরণই তাঁদের ফিরিয়ে আনতে পারবে না; তবে ন্যায়বিচার হলে স্বজনেরা কিছুটা সান্ত্বনা খুঁজে পাবেন।