140 posts in this tag
স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও চিকিৎসাকর্মীদের ওপর হামলা কেন?
সংঘাত-সহিংসতায় খার্তুম যেভাবে ধ্বংস হয়েছে, তাতে নিরাপত্তার জন্য অনেক সুদানিই পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। যুদ্ধের প্রভাবে সুদানের রাজধানী খার্তুমের স্বাস্থ্যসেবা ভেঙে পড়ায় অনেক পরিবার জরুরি ভিত্তিতে চলে যেতে বাধ্য হয়।
প্রতিবন্ধকতা মাড়িয়ে সংস্কারে মনোযোগ দিতে হবে
গত ৫ আগস্ট একটি সফল গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। এর পর নানা ঘটনা-রটনার পর ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারপ্রধান হিসেবে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব নেন। তাঁর সঙ্গে ও দুই-এক দিন পর শপথ নেন আরও ১৭ উপদেষ্টা।
নদী সুরক্ষায় অন্তর্বর্তী সরকারের করণীয়
বর্তমান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নদীর প্রতি কতটা আগ্রহী, দেড় দশক আগে লিখেছিলেন ‘নদী’ নামে আমার সম্পাদিত পানি ও প্রবাহ বিষয়ক বর্ষপত্রে।
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রীর সামনে যত চ্যালেঞ্জ
যে বিস্ময়কর দ্রুততার সঙ্গে থাইল্যান্ডের ৩১তম প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রার মনোনয়ন এবং প্রতিনিধি পরিষদের পাশাপাশি রাজদরবারের অনুমোদনের ঘটনা ঘটল, তা থাইল্যান্ডের বান চ্যান সং লা প্রাসাদের (সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার বাসভবন) হস্তক্ষেপ ছাড়া সম্ভব হতো না, তা সবাই জানেন।
ছাত্র-জনতার বিজয় সংহত রাখতে করণীয়
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শত শত শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের রক্তের বিনিময়ে ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটেছে। শিক্ষার্থীদের দাবি যৌক্তিক ও শান্তিপূর্ণ ছিল। সমস্যার সূত্রপাত হয় যখন সরকারপক্ষীয় ছাত্র ও হেলমেট বাহিনী বিক্ষোভকারী ছাত্রসমাজকে মারধর ও হয়রানি করে।
শাসন ব্যবস্থায় সংসদীয় পদ্ধতির সংস্কার জরুরি
বাংলাদেশের গণতন্ত্রের আখ্যানটি দেশের জটিল রাজনৈতিক ইতিহাস এবং আর্থসামাজিক চ্যালেঞ্জের প্রতিফলন। ঐতিহাসিক স্বাধীনতা সংগ্রাম, দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ও স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক শাসনের লক্ষ্যে নিরন্তর সংগ্রাম ও আন্দোলনের মধ্যে তার প্রতিফলন দেখা যায়।
ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ও গণঅভ্যুত্থান
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশ ছাড়ার আপাত অবিশ্বাস্য ঘটনার পরপর দেশে তিন দিন সরকার ও নিরাপত্তা বাহিনী কার্যত অনুপস্থিত ছিল।
সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে সরকার ও নির্বাচন
বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নির্বাচনের যে পদ্ধতি কয়েক শতাব্দী ধরে অনুসৃত হয়ে আসছে, ইংরেজিতে যাকে বলা হয় ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট বা এফপিটিপি। ঘোড়দৌড়ের পদ্ধতি থেকে কথনটি এসেছে।
দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিন
সরকারি কর্মচারী, অফিস সহকারী কিংবা পিয়ন যেখানে শত শত কোটি টাকা বানাতে পারেন, সেখানে সচিব কিনা করতে পারেন। সে তুলনায় তিন কোটি টাকা তো নস্যি! অবশ্য এটা নগদ অর্থ।
বাংলাদেশের পথেই হাটছে পাকিস্তান
বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থান সফল হয়েছে। এরপর কি পাকিস্তান? পাকিস্তান যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, নিরাপত্তাসহ বহু সংকটের মুখোমুখি, এর পরিণামে সেখানে ‘বর্ষা বিপ্লব’ হবে কী? গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়েছেন।
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের হয়রানি থেকে মুক্তি দিন
নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে মানুষ দাবি জানাচ্ছে। এই দাবি পথ-প্রান্তর থেকে সামাজিক মাধ্যমে বেশি হচ্ছে।
স্বাধীনতার মাসে ভারতজুড়ে আন্দোলন ও বিক্ষোভ
গত ৯ আগস্ট পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় আর জি কর মেডিকেল কলেজের ৩১ বছরের এক চিকিৎসককে ধর্ষণ করে হত্যা করার ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, ভারতজুড়ে ব্যাপক আন্দোলন ও বিক্ষোভ চলছে।
অন্তবর্তী সরকারের সংস্কার তালিকায় নদীও যুক্ত হোক
নদী আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমাদের শারীরবৃত্তীয় ও মনস্তাত্ত্বিক সুস্থতার জন্যও নদীর ভূমিকা অপরিসীম।
সব ধরনের প্রতিকার আন্দোলনেই সম্ভব
নির্বাচন যদি সুষ্ঠু না হয় তাহলে তা সে-ত্রুটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে সরাসরি আঘাত করে তাকে দুর্বল করে দেয়। জবাবদিহির দায় সংকুচিত হয়ে আসে। সবচেয়ে বড় কথা, জনজীবনে হতাশা ও পরাজিতের মনোভাব দেখা দেয়।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও গ্রাফিতি দেখে দেশবাসী মুগ্ধ
আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাতের পর আমাদের তরুণ সমাজ ও ছাত্রছাত্রীদের ট্রাফিক দায়িত্ব পালন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও গ্রাফিতি দেখে দেশবাসী মুগ্ধ।
জেলেনস্কিকে সরিয়ে দেয়ার পরিকল্পনা পশ্চিমাদের
রাশিয়ার বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থা (এসভিআর) বলেছে, ‘পশ্চিমা বিশ্ব’ জেলেনস্কিকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। তারা শিগগির এ নিয়ে প্রচারণা শুরু করবে। কথিত
সংস্কৃতি অঙ্গন সংস্কারের উদ্যোগ নিন
মহান মুক্তিযুদ্ধের পর এই এক নতুন বাংলাদেশ দেখছে জনগণ। ঊনসত্তরেও না; নব্বইয়ে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনেও এমনটি দেখেনি দেশবাসী। মুক্তিযুদ্ধ ব্যতীত এত খুন, এত লাশ, এত প্রাণের সংহার, এত ধ্বংসযজ্ঞও দেখেনি মানুষ।
বঙ্গবন্ধুর অসম্মানের পথ তৈরি করে দিল কারা?
প্রায় ৫০ বছর হতে চলেছে, এই দিনে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর দুই কন্যাসন্তান ব্যতীত সপরিবারে কিছু ঘাতকের হাতে নির্মমভাবে নিহত হন।
বিচারের বাণী যেন নিভৃতে না কাঁদে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আলটিমেটামের মুখে শনিবার পদত্যাগ করিয়াছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।
অর্থনীতি চাঙা করতে দুর্নীতি ও পুঁজি পাচার রোধ করতে হবে
গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশে একটি ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে গেড়ে বসা শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে।
আসুন চলমান রাষ্ট্র সংস্কার কাজে অংশগ্রহণ করি
বাংলাদেশের সব শ্রেণির ছাত্ররা পৃথিবীর ইতিহাসে এক বিরল ইতিহাসের জন্ম দিয়েছে। তারা শুধু ইতিহাস জন্ম দিয়ে ক্লান্ত হয়নি, সেই ইতিহাসের গতিপথ পাল্টে দিয়েছে।
পুলিশের পাশে দাঁড়ান, আপনার সর্বশেষ ভরসাস্থল কিন্তু পুলিশই
আমরা আসলে কি প্রমাণ করতে যাচ্ছি? একনায়কতান্ত্রিক, দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করে যখনই আমরা নতুন করে স্বাধীনতার স্বাদ আস্বাদন করতে যাচ্ছিলাম, আমরা এসব কি দেখতে পাচ্ছি, চারিদিকে লুটতরাজ এবং ধ্বংসযজ্ঞ করা হচ্ছে।
লুটপাট, হামলা ও ভাঙচুর: আগে নিরাপত্তা পরে অন্য হিসাব
বিজয়ের আনন্দে যখন সবাই মাতোয়ারা, ঠিক তখন থেকেই এ দেশে শুরু হয়ে গেছে লুটপাট, হামলা ও ভাঙচুর। ভাস্কর্য ভেঙে ফেলা থেকে লুটপাট, অমুসলিমদের ওপর হামলা, ডাকাতি, ছিনতাই– সবই হচ্ছে। কারণ আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে।
মুসলিম লীগ থেকে আওয়ামী লীগ এবং প্রজন্মের নতুন বাংলাদেশ
৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের রাত। পাড়ার দুই শ্রমজীবী মানুষের আড্ডার সংলাপ কানে এলো, ‘তুই তো দেশের মাটিত কবর হওয়ার সুযোগটাও একেবারে হারালু রে। তুই দ্যাশ ছাড়লু ক্যা?’ এমন ভাষা দেশবাসী শুনেছিল বীর আবু সাঈদ শহীদ হওয়ার পরে। এরা যেন সেই একই মায়ের ছাও, যে মা বলেছিল, ‘হামার ব্যাটাক মারলু ক্যানে।’
শেখ হাসিনার বিদায়, এ যেন নতুন সুর্যোদয়
ক্ষমতা স্থায়ী নয়। জোর করে ক্ষমতায় আসা যায়, অনেক দিন থাকাও যায়। কিন্তু এক সময় বিদায় অনিবার্য হয়। জনগণের কাছে প্রত্যাখ্যাত হতে হয়। শেখ হাসিনার করুণ বিদায়ের মধ্য দিয়ে তা আরেকবার প্রমাণ হলো।
পুলিশ-সেনাবাহিনী কী রাজনীতির ‘রক্ষা কবচ’?
গত ১৩ জুলাই পেশাগত কারণে যখন দেশ ত্যাগ করি, তখন কোটা সংস্কার আন্দোলন চলছিল। আন্দোলনের তীব্রতা তখনই অনুভব করতে পেরেছি। কারণ রাস্তা বন্ধ থাকায় কয়েকটি জায়গায় যথাসময়ে উপস্থিত হতে পারিনি। কিন্তু ভেবেছিলাম, সরকার ছাত্রনেতাদের সঙ্গে বসে একটা মীমাংসায় পৌঁছে যাবে। বিদেশে গিয়েও অনলাইনে দেখেছি আন্দোলন তীব্র হয়ে উঠতে।
দেয়ালের লিখনে পাল্টাবে কি কপালের লিখন?
ছাত্রছাত্রীদের শত্রু বানিয়ে দেশ চালানো যায় না। ওরা সারাদেশের দেয়ালে যা লিখে রেখেছে, তা সকলেরই পড়তে পারা দরকার। পুরাতন রাজনৈতিক বাগধারা দিয়ে এই পরিস্থিতি বোঝা কঠিন। বাংলাদেশে একটা রাজনৈতিক ভূমিকম্প চলমান। শিকড় আলগা হয়ে গেছে যেসব বড় গাছের, দমকা বাতাসও তাদের জন্য বিপজ্জনক।
মিছিলের এত মানুষ, মাঠে নেই না কেন?
কোটা সংস্কার নিয়ে ছাত্র আন্দোলনটি যেভাবে সব রকম প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে সফল হলো, তা নিঃসন্দেহে যে কোনো রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকের কাছেই দারুণ তাৎপর্যপূর্ণ এক বিষয়। এ দেশে আজ পর্যন্ত সংঘটিত সব সফল ছাত্র আন্দোলনেই নেতৃত্ব দিয়েছেন রাজনৈতিক ছাত্র নেতৃত্ব।
মূল্যস্ফীতির শঙ্কা বাড়ল
কয়েক দিন ধরে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে রাস্তাঘাটে অবরোধ ও সংঘাত; এটাকে দমনে কারফিউ, ইন্টারনেট স্থগিতকরণ ও হতাহতের ঘটনায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে এক ধরনের স্থবিরতা আর অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে। সংঘাত ঘিরে অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিয়ে যদিও নির্মোহ গবেষণা এখনও হয়নি; তথাপি বলা চলে, দৈনিক প্রায় ১.২ বিলিয়ন ডলার কর্মকাণ্ডের অর্থনীতিতে সম্ভাব্য ক্ষতির পরিমাণ অনেক।
নতুন প্রজন্মের পালস বুঝতে হবে
মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় আমার বয়স ছিল ১ বছর। প্রকৃতপক্ষে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি নেই। বাবা-মা ও বাড়ির বয়োজ্যেষ্ঠদের কাছে ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ’৭১-এর অসহযোগ আন্দোলন এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হত্যা, নির্যাতন ও নিপীড়ন, পাশবিকতার কথা শুনেছি। বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ, সেতু ধ্বংসের কথা শুনেছি।
আবেদ আলীর উত্থান
গত কয়েক দিন ধরে পত্রপত্রিকা ও সামাজিক মাধ্যমে একটি আলোকচিত্র নজর কাড়ছে। ষাটোর্ধ্ব এক ব্যক্তি দুই দিকে হাত ছড়িয়ে বসে আছেন, পেছনে গাছের ঝোপঝাড়; আর তাঁর শরীরজুড়ে লাল, নীল, হলুদ ও সাদা রঙের তোতা পাখি। তিনি আমাদের আবেদ আলী, যাকে গ্রামবাসী খুব শ্রদ্ধা ও সম্মান করে। এর কারণ তিনি গ্রামের হতদরিদ্রদের টাকা বিলান। সেই দৃশ্য সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়েও দেন।
কোটার কাঁটায় ক্ষতবিক্ষত
চার পেয়ে প্রাণীরা দৌড়বাজ হয়। যেমন হরিণ, চিতা বা ঘোড়া। সরকারি চাকরির দৌড়ে আপনাকে চারটি পায়ের মালিক হতে হবে। দুটি জন্মগত পায়ের সাথে লাগাতে হবে কোটাজাত আরও দুটি পা। যত মেধাবীই আপনি হোন, রাত জেগে যত তথ্যই মুখস্থ করুন, হেরে যাবেন। কোটার কাঁটায় পা রক্তাক্ত হবে, দৌড়াতে হবে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে।
তিস্তা নিয়ে ভারতে কী হলো?
শেখ রোকন : বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২১-২২ জুন ভারত সফরের মধ্য দিয়ে তিস্তা নদীর পানি বণ্টন, সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনাগত পরিস্থিতি তাহলে কী দাঁড়াল? ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের শিরোনামের মতো সত্যিই দিল্লি কি ‘কনুই মেরে’ বেইজিংকে ঢাকার কাছ থেকে সরিয়ে দিয়েছে? (ইন্ডিয়া এলবোস আউট চায়না ফ্রম রিভার কনজারভেশন প্রজেক্ট ইন বাংলাদেশ, ডেকান হেরাল্ড, ২৩ জুন ২০২৪)। নাকি, এবারও ভারত তিস্তার পানি বণ্টনে সুস্পষ্ট রূপরেখা দিতে না পারায় নদীটির সমন্বিত ব্যবস্থাপনা ও পুনরুদ্ধার প্রকল্পে চীন এক ধাপ এগিয়ে গেল?
বাজেট নিয়ে জনসাধারণের স্বস্তির দিকে নজর নেই কেন
আমাদের নতুন অর্থমন্ত্রী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট এমন সময়ে পেশ করেছেন, যখন বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রচণ্ড চাপের মধ্যে। অর্থনৈতিকভাবে চ্যালেঞ্জিং সময়ে বাজেট প্রণয়নের কাজটি করার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় কৃতিত্বের দাবিদার হতেই পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কী হচ্ছে?
দীর্ঘদিন ধরে ইয়েল, কলম্বিয়া ও প্রিন্সটনের মতো যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে আন্দোলন চলছে। এই বাস্তবতা ইসরায়েলে অর্থ সহায়তা ও অস্ত্র সরবরাহের বিরুদ্ধে গণমানুষের প্রতিবাদের রাস্তা খুলে দিয়েছে। কলম্বিয়ার আন্দোলনকারীরা ঘোষণা দেয়: ‘ইসরায়েল থেকে নিজেদের বিযুক্ত না করা পর্যন্ত আমরা থামব না। ফিলিস্তিনিরা মুক্ত, বিশ্বব্যাপী সব নিপীড়িতের জন্য স্বাধীনতা অর্জিত হোক।’
আলোচিত তিশা-মুশতাক দম্পতি: গুড প্যারেন্টিং
প্যারেন্টিংয়ের জনপ্রিয় আলোচনা হচ্ছে, বাচ্চাদের শুধু শেখাতে হবে। যা পাও সব মাথায় ঢেলে দাও। নিখিল বঙ্গের অধিবাসী জীবনের মূল্যবান সময়, অর্থ, শ্রম, শরীর, জান, প্রাণ, জ্ঞান, বিদ্যা, অভিজ্ঞতা দিয়ে শুধু ‘মানুষের মতো মানুষ’ বাচ্চাকাচ্চা তৈরির মাধ্যমে ‘সফল’ মা-বাবা হতে চাই। আর এতেই বাচ্চার সঙ্গে বাড়ে দূরত্ব। বেড়ে ওঠে তিশা বা সাবরিনার মতো সন্তান।
বেহাত টাঙ্গাইল শাড়ি: দায় কার
‘নদী চর খাল বিল গজারির বন, টাঙ্গাইল শাড়ি তার গর্বের ধন।’ ‘চমচম, টমটম ও শাড়ি, এই তিনে টাঙ্গাইলের বাড়ি।’
আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক পরাজয়
আওয়ামী লীগের নির্বাচনে বিজয় সত্ত্বেও দেশের জনগণ আজ তাদের বিরুদ্ধে চরমভাবে বিক্ষুব্ধ। এ পরিস্থিতিতে জনগণও চায় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে এক নতুন নির্বাচন। এদিক দিয়ে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে বিজয় সত্ত্বেও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এখন উত্তপ্ত। এই পরিস্থিতিতে বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো যদি হতোদ্যম না হয়ে নতুন নির্বাচনের জন্য আন্দোলনে নামে, তাহলে রাজনৈতিক পরিস্থিতির মোড় ঘুরবে।
তোর ছেলের জন্য ছয় বুলেট, তোর জন্য ছয়টা
কম দামের মাংস বেচতে গিয়ে এরই মধ্যে চক্রের হাতে জীবন দিয়েছেন এক বিক্রেতা। অন্য ব্যবসায়ীদেরও দেওয়া হচ্ছে হত্যার হুমকি। প্রাণ বাঁচাতে ব্যবসায়ীরা বাধ্য হয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা চাচ্ছেন। এমন অস্থির পরিস্থিতিতে আবারও গরুর মাংসের দাম নির্ধারণের দাবি উঠেছে।
প্রাণ রক্ষার নামে প্রাণহানি বন্ধ হউক
আমরা দেখিতে চাহিব, প্রাণ রক্ষার নামে প্রাণঘাতী চিকিৎসা বাণিজ্য অবিলম্বে বন্ধ হইয়াছে। স্বীকার্য, দেশে এখন বেসরকারি পর্যায়েও যথেষ্ট উন্নতমানের চিকিৎসা সম্ভব হইতেছে।