62 posts in this tag
চিকিৎসা সেবাও নাগালের বাইরে!
চিকিৎসা সেবা মানুষের মৌলিক অধিকার। কিন্তু এ অধিকার সবার ভাগ্যে জুটছে না। যাদের অর্থ বিত্ত আছে তারাই কেবল চিকিৎসার সুযোগ পাচ্ছে। আর যাদের অর্থ-কড়ি নেই, তারা হাসপাতাল তো দূরের কথা; বারান্দায়ও ঠাঁই পাচ্ছে না। অধিকাংশ মানুষ অর্থের অভাবে চিকিৎসার ব্যয় বহন করতে পারছে না। নিত্যপণের সাথে পাল্লা দিয়ে চিকিৎসা ব্যয়ও বাড়ছে।
এ কেমন এফআইআর
‘গুলিতে ঝাঁঝরা সাঈদের বুক, পুলিশ বলছে উল্টো কথা’ -এটি ২৮ জুলাই পত্রিকান্তরে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনের শিরোনাম।
মসজিদ কমিটির সভাপতির আচরণ
আমাদের যে ঈদ, তা শুধু আনন্দের বিষয় নয়, ইবাদতের প্রসঙ্গও থাকে সেখানে। ফলে ঈদের বাহ্যিক রূপের চাইতে এর অন্তর্গত বার্তা আমাদের জন্য অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ। ক’দিন আগে আমরা কোরবানীর ঈদ উদযাপন করলাম।
শেখ হাসিনার ভারত সফর: একটি মূল্যায়ন
আসিফ আরসালান: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সদ্য সমাপ্ত ভারত সফরের ফলাফল নিয়ে রাজনৈতিক মহল এবং নাগরিক সমাজে বিরাট গুঞ্জন এবং ধোঁয়াসার সৃষ্টি হয়েছে। তার সফরের ৪/৫ দিন আগে ভারতের মেইনস্ট্রিম মিডিয়াতে নানান রকম জল্পনা কল্পনার সৃষ্টি হয় এবং বেশ কয়েকটি এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট প্রকাশিত হয়।
হজযাত্রীদের ব্যয় প্রসঙ্গে
পঞ্চমবারের মতো সময় বাড়িয়েও বাংলাদেশিদের জন্য নির্ধারিত হজ্বের কোটা পূরণ করা সম্ভব হয়নি। তথ্যাভিজ্ঞরা অভিমত প্রকাশ করে বলেছেন, সরকারের ভেতরে এমন কিছু লোকজন ঘাপটি মেরে বসে রয়েছে, যারা নানা অজুহাত তৈরি করছে- যাতে বাংলাদেশ থেকে হজ্বযাত্রীদের সংখ্যা অনেক কমে যায়।
বিএনপির ব্যর্থতা নয় বরং কাদের মদদে নির্বাচন হলো সেটির সুলুক সন্ধান করুন
বন্ধুপ্রতীম শক্তির সমর্থনের আশ্বাস পেয়ে আওয়ামী লীগের গত নির্বাচনের বিস্তারিত রণকৌশল প্রণীত হয়। তাই দেখা যায়, ২৮ অক্টোবর বিএনপির ১০ লক্ষ লোকের সভায় হেভি পুলিশী ক্র্যাকডাউন। ২৮ অক্টোবর রাত থেকেই একই সঙ্গে শুরু হয় সারা দেশব্যাপী ব্যাপক ধরপাকড়। হাজার হাজার বিএনপি ও জামায়াত নেতাকর্মী আজও মাঠে ঘাটে প্রান্তরে রাত কাটাচ্ছেন।
গ্যাসসঙ্কট ও বিদ্যুৎখাত
রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশেই তীব্র গ্যাস সঙ্কট চলছে। মূলত, গ্যাস সেক্টরে লাগামহীন দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা ও সরকারের ভ্রান্ত নীতির কারণে এই অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সঙ্গত কারণে জনজীবন যেমন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে, একই সাথে কলকারখানায় উৎপাদনে নেমেছে বড় ধরনের ধস।
উগ্রবাদী রাজনীতির স্বরূপ
১৯৪৭ সালে দেশটি যখন ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজিত হয়, তখন দাঙ্গা ও দেশান্তর থাকলেও একসময় স্থিতাবস্থা অর্জিত হয়। ভারতে ক্রমশ আরএসএস বা বিজেপির মত রাজনৈতিক দল জনপ্রিয়তা অর্জন করে। হিন্দুত্বের দাবি গরিষ্ঠ হিন্দু জনসংখ্যাকে তাড়িত করে। কিন্তু এই সময়ে সেখানের ধর্মনিরপেক্ষ শক্তির অবস্থান ও যথার্থ ছিল না। শাসক কংগ্রেস বাবরি মসজিদ ধ্বংসের জন্য পরোক্ষভাবে নয় প্রত্যক্ষভাবেই দায়ী। প্রধানমন্ত্রী নরসীমা রাও যথার্থ ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হন। এভাবে তারা রাজিব গান্ধীর সময়ে শাহবানু মামলায় আপোষ করেছেন।
মূল্যবৃদ্ধির কারসাজি প্রসঙ্গে
পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকার যদি জনগণের স্বার্থে ব্যবস্থা নিতে পারতো তাহলে নিয়মিতভাবে পরিস্থিতির অবনতি ঘটতো না। এর ফলে জনগণকে যেমন কষ্টের কবলে পড়তে হতো না, সরকারও তেমনি সহজেই সংকট ও অনিশ্চয়তা কাটিয়ে উঠতে পারতো।
আবারও অখন্ড ভারতের কথকতা
গুরুত্ব দিলে অযোধ্যায় রামমন্দির উদ্বোধনের প্রাক্কালে একজন মুখ্যমন্ত্রী আবার ‘অখন্ড ভারত’ প্রসঙ্গ এভাবে টেনে আনতে পারতেন না। অখন্ড ভারত প্রসঙ্গে আরএসএস এবং বিজেপি নেতারা যে ধারণা পোষণ করেন, তাতে তো প্রতিবেশী দেশগুলোর আর কোনো অস্তিত্বই থাকে না। বিষয়টি ভারতের নতুন সংসদ ভবনের ম্যুরালেও স্থান পেয়েছে।
লগি-বৈঠার তাণ্ডবে লাশের ওপর নৃত্যকারী বাপ্পাদিত্য প্রতারণা মামলায় কারাগারে
এই ধরনের সমাজবিরোধী ব্যক্তিদেরকে আওয়ামী ঘরানার একশ্রেণীর মানুষ, যারা বাম রাজনীতির দিকে ঝুঁকে আছে, তারা এদেরকে হিরো বানাতে চাইলেও এরা যে লুটেরা এবং প্রতারক সে বিষয়টি হাইলাইট করে না। অর্থঋণ মেরে দেওয়ার চেষ্টা করলে তাকে কারাদন্ড দেওয়া হয়। গত ১৬ জানুয়ারি তাকে গ্রেফতার করা হয়।
ঔদাসীন্যের অবসান চাই
জাতীয় বিল্ডিং কোড, তৎসঙ্গে নির্মাণকালীন নিরাপত্তা নির্দেশনার যথাযথ বাস্তবায়নে দ্রুত রাজউকসহ সংশ্লিষ্ট সকলে তৎপর হবেন। সচেতন নাগরিকরাও আলোচ্য বিষয়ে সোচ্চার থাকবেন বলে আমরা মনে করতে চাই। অন্যথায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে ইট অথবা নির্মাণসামগ্রিক পড়ে, ঢাকনাবিহীন রাস্তার গর্তে পা পিছলে পতিত হয়ে কিংবা অন্যভাবে মানুষের অমূল্য জীবনের আকস্মিক সমাপ্তি ঘটতেই থাকবে।