Browsing category:

সম্পাদকীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মুক্তি, জননিরাপত্তা কতটা হুমকিতে?

ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতার পালাবদলের পর স্বাভাবিকভাবে আশা করা গিয়েছিল, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে, জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু সম্প্রতি কয়েকজন শীর্ষ সন্ত্রাসীর জামিনে মুক্তি পাওয়ার ঘটনায় জনমনে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

‘চোর পুনর্বাসন প্রকল্প’ এবং ঘোষণা ভুলে যাওয়ার রেওয়াজ!

‘যত বড় যে-ই হোক, চোরকে চোর বলতে হবে’—জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোখলেস উর রহমানের এই কথা সম্ভবত কথার কথা না। কারণ, তাঁর এই কথার পেছনে যে প্রেক্ষাপট দেখা যাচ্ছে, তাতে বোঝা যাচ্ছে, সরকারি দপ্তরগুলোকে চুরিমুক্ত করার বিষয়ে সরকারের অবস্থান খুবই কড়া।

প্রধানমন্ত্রীর ‘ক্ষমতার ভারসাম্য’ নিয়ে হঠাৎ এতো প্রশ্ন কেন?

বাংলাদেশে ২০০৮–এর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার বিষয়ে জাতীয় পর্যায়ে বিতর্ক সামনে আসে ওই নির্বাচনের বেশ কয়েক বছর আগেই। প্রধানমন্ত্রীর অসীম ক্ষমতার সংস্কারসহ রাষ্ট্রের অন্যান্য ক্ষমতা-কাঠামোর সংস্কারের আলোচনার প্রেক্ষাপটেই ২০০৭–০৮-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রতি নাগরিক সমাজের একটা অকুণ্ঠ সমর্থন ছিল। কিন্তু সেই সরকার কাঙ্ক্ষিত সংস্কার আনয়নে ব্যর্থ হয়।

হাসিনার দুর্নীতিবিরোধী অভিযান ছিল জনগণের সঙ্গে ‘নিষ্ঠুর মশকরা’

স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের পতনের আগে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান আজিজ আহমেদ এবং এনবিআর পরিচালক মতিউর রহমানের দুর্নীতির কেচ্ছাকাহিনি সংবাদমাধ্যমে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল।

সকল পর্যায়ে সংস্কার ও দুর্নীতির মূলোৎপাটন করার ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার

যে কোনো দেশের নীতি বাস্তবায়নে সচিবরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা। দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠায়ও তাঁদের রয়েছে মহাকর্তব্য। আর বাংলাদেশের এখন যে অবস্থা, অর্থাৎ স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার দেশ ছেড়ে পলায়নের পর দেশে যে পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তাতে সংস্কার শব্দটিই বেশি শোনা যাচ্ছে।

প্রজন্মের চোখে স্বপ্নের বাংলাদেশ

বাংলাদেশ স্বপ্নের দেশ। এ দেশ আমরা গড়ে তুলেছি স্বপ্ন দিয়ে। ১৯৭১ সালের লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে এই দেশ গড়তে হয়েছিল। কিন্তু একের পর এক শাসক এসে এই সোনার বাংলাকে তারা নিজস্ব আয়ত্তে রাখতে চেষ্টা করেছে।

ভারতে হাসিনার অবস্থান, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কে টানাপোড়েনের শঙ্কা!

আমরা অর্থাৎ সমগ্র জাতি অত্যন্ত ক্রুশিয়াল সময় পার করছি। এই সময় যেমন পলিটিশিয়ান ও বুদ্ধিজীবীদেরকে অত্যন্ত মেপে কথা বলতে হবে, তেমনি আমরা যারা কলাম লিখি তাদেরকেও খুব হিসেব করে লিখতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. ইউনূস সম্পর্কে জনগণের কৌতূহল অপরিসীম। তিনি একজন অর্থনীতিবিদ। তিনি প্রথমে একজন অধ্যাপক ছিলেন। এরপর মানুষ তাকে চেনে প্রথমে গ্রামীন ব্যাংকের মাধ্যমে। তারপর গ্রামীন টেলিফোনের মাধ্যমে।

বিশ্ব ইতিহাসেও ৫ আগস্ট গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হয়ে থাকবে

বাংলাদেশের ইতিহাসেই শুধু নয়, বিশ্ব ইতিহাসেও ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হয়ে থাকবে। আরব বসন্তেও এমন গর্জে ওঠেনি, যেমন গর্জে উঠেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষার্থীরা। শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী সরকারের দম্ভের কারণে একপর্যায়ে সারা দেশে সাধারণ মানুষের মধ্যে এ আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে।

নতুন সরকারের পথচলার এক মাস: যা ভালো লেগেছে, যেখানে ঘাটতি রয়ে গেছে!

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের পতনের পর গত ৮ আগস্ট ক্ষমতায় এসেছে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকার ক্ষমতায় এসেছে এমন একটা সময়ে, যখন দীর্ঘ স্বৈরশাসনে দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংসপ্রায়, আইনশৃঙ্খলা ও বিচারব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় লুণ্ঠনে অর্থনীতিও বিপর্যস্ত।

অন্তর্বর্তী সরকারের এক মাস; সম্ভাবনাময় এক শুভসূচনা

অন্তর্বর্তী সরকারের এক মাস হলো আজ ৮ সেপ্টেম্বর। এক রক্তক্ষয়ী ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের ফসল এই সরকার। বলা যায়, পাহাড়সম দায়িত্ব নিয়ে এই সরকার ক্ষমতায় এসেছে। সেই দায়িত্বের অনুপাতে কতটুকু করা গেছে, তা যাচাই করে দেখার জন্য এক মাস মোটেই যথেষ্ট সময় নয়। তবে গত এক মাসে এই সরকার যা করেছে, তা সম্ভাবনাময় এক শুভসূচনা।

বাছ-বিচারহীন মামলায়, ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয়!

রাজনৈতিক বিরোধ, পারিবারিক বিরোধ, সামাজিক বিরোধ কিংবা অন্য কোন বিরোধে মানুষের হয়রানি হওয়ার ঘটনা নতুন না; বরং খুবই পুরাতন। তবে যে কোন ধরনের মামলা করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আইনের চাহিদা অনুসারে মামলা করতে হবে। যেন ন্যায়বিচার ব্যাহত না হয়।

‘লিস্ট’ নিয়ে যত কথা!

শৈশবে লিস্ট বলতে কেবল বাজারের লিস্টের কথাই মনে আসত। সে সময় মানুষ পণ্য-তালিকা নিয়ে বাজারে যেতেন। এখন সবার হাতে হাতে মোবাইল ফোন; কষ্ট করে কেউ লিস্ট নিয়ে বাজারে যান না। মোবাইলেই টুকে রাখেন সবকিছু।

আউয়াল কমিশন কি পারতো ৭ জানুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে?

কয়েক দিন আগে সদ্যবিদায়ী নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে কথা হয় তাঁর সরকারি বাসভবনে। সঙ্গে ছিলেন প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রিয়াদুল করিম। আলোচনার বিষয়বস্তু রাজনীতি, গণতন্ত্র, আমলাতন্ত্র, নির্বাচনী কাঠামো ইত্যাদি।

আমরা বলছি সংস্কারের কথা, রাষ্ট্র সংস্কারের কথা!

৩৬ জুলাই, মতান্তরে ৫ আগস্ট দেশে একটা বিরাট ওলট-পালট হয়ে গেছে। একটা প্রচণ্ড জনবিদ্রোহ হয়েছে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। কেউ কেউ বলছেন, এটা একটা বিপ্লব। সচরাচর আমরা দেখি, বিপ্লব হলে অতীতের সঙ্গে একটা বড় রকম ছেদ পড়ে।

ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতনের পর রোহিঙ্গা ইস্যুর বিপদ ও সুযোগ

স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে একাধিকবার পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সেন্টমার্টিন দ্বীপ নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ কথা বলেছেন। একবার বলেছিলেন, ‘সেন্টমার্টিন দ্বীপ বা আমাদের দেশ কাউকে লিজ দেব, তাহলে আমার ক্ষমতায় থাকার কোনো অসুবিধা নেই, আমি জানি সেটা।’

এবারের লড়াইটা ছিল দেশীয় কর্তৃত্ববাদী স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান বাংলাদেশের রাজনীতিকে এমন এক ক্রস রোডে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে, যা আগে কখনও ঘটেনি। এমনকি একাত্তরেও না। একাত্তরে পথটা ছিল দুর্গম ও কঠিন; কিন্তু লক্ষ্য ছিল সুনির্দিষ্ট ও একমুখী। জানা ছিল পথের শেষে কী আছে।

মূলধারার রাজনীতি চর্চার সুযোগ এখনই, ছাত্র–তরুণদের যা করণীয়

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশে নতুন রাজনৈতিক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের রাজনীতি যে পথে চলেছে, সেখান থেকেও উত্তরণের সুযোগ তৈরি হয়েছে।

শহীদ জিয়ার রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্য ও আজকের উদ্দীপ্ত বিএনপি

আজকের বিশ্বে রাজনৈতিক দল হচ্ছে শাসন কাঠামোর কেন্দ্রবিন্দু। ‘আধুনিক গণতন্ত্র রাজনৈতিক দলের কাছে অকল্পনীয়ভাবে নিরাপদ।’ (স্কাটস্নাইডার : ১৯৪২ : ১) শাসনব্যবস্থা পরিচালনার জন্য রাজনৈতিক দল অপরিহার্য।

‘ছাত্র অভ্যুত্থানের কথা আমরা কোনোদিন ভুলব না’

রাজনীতি কি কোনো রঙ্গমঞ্চের বিষয়, নাকি সঙ্গত সমাজ গঠনের সাধনা? অধিকার সচেতন মানুষতো মানবিক জীবনযাপনের লক্ষ্যেই সমাজবদ্ধ হয়েছিল। মানবিক হতে হলো তো ন্যায়কে মানতে হয়, অপরকে জানতে হয় এবং সংযত ও সহিষ্ণুতার সৌন্দর্যে মন্ডিত হতে হয়।

ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন ও জামায়াতের নয়া পয়গাম

দুনিয়া দোলানো ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগসহ ধপাস-পতনে এক নতুন রাজনৈতিক মানচিত্র ফুটে উঠছে। এতে বিএনপি ও জামায়াতের পৃথক পথ এবং পাল্টাপাল্টি বক্তব্য মনোযোগ কেড়েছে।

দাবি আদায়ের নামে সচিবালয় ঘেরাও কাম্য নয়

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষের দাবিদাওয়া আদায়ের গণতান্ত্রিক পদ্ধতি আছে। কোনো সরকারের আমলে যেমন সেই গণতান্ত্রিক পদ্ধতি রহিত হওয়া উচিত নয়, তেমনি আন্দোলনের নামে জনগণের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ও প্রশাসনিক কার্যক্রমও ব্যাহত হয়, এমন পরিস্থিতিও তৈরি করা যাবে না।

ফেলানী থেকে স্বর্ণা দাস, সীমান্ত হত্যার শেষ কোথায়!

ফেলানীর মতোই বাংলাদেশের আরেক কিশোরীকে গুলি করে মারল ভারতীয় বিএসএফ। ১ সেপ্টেম্বর রোববার রাতে মায়ের সঙ্গে ভারতের ত্রিপুরায় থাকা ভাইকে দেখতে যাওয়ার সময় মৌলভীবাজারের কুলাউড়া সীমান্ত এলাকায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে কিশোরী স্বর্ণা দাস (১৪) নিহত হয়।

‘রাজনীতির সংস্কার’ এ যেন একটি জাহাজের পুনর্নির্মাণ

ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে সংঘটিত গণ–অভ্যুত্থানের ফলে রাষ্ট্র ও সমাজের মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্কগুলো পুনর্নির্মাণের একটি ঐতিহাসিক সুযোগ হাজির হয়েছে। ছাত্রদের বর্তমান চাহিদা ‘রাষ্ট্র সংস্কার’।

ঢালাও মামলায় শহীদরা কি ন্যায়বিচার পাবে?

তরুণদের নেতৃত্বে, সর্বস্তরের জনতার সম্পৃক্ততায় যে গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি হয়েছে, তা অসাধারণ সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে। আত্মমর্যাদাপূর্ণ, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ার পথ প্রশস্ত হয়েছে। বিগত সরকার ছাত্র-জনতার আন্দোলন বলপ্রয়োগে দমাতে চেয়েছে।

এমন নজিরবিহীন স্বাধীনতার পুনরুদ্ধার, দুনিয়াবাসী যা আর কখনো দেখেনি

এমন নজিরবিহীন নজির দুনিয়াবাসী আর কখনোই দেখেনি। হিংস্র-হায়েনাসম তস্করের দখলে চলে যাওয়া আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে রক্ত দিয়ে উদ্ধার করেছে আমাদের নাতি-নাতনিসম নিরস্ত্র যুবসমাজ, যাদের পেছনে পাথুরে পর্বতের মতো সুদৃঢ়ভাবে অবন্থান নেয় পুরো দেশবাসী।

ক্ষমতাচ্যুতদের জুজুর ভয় এবং বিএনপির সৌহার্দ্যপূর্ণ বার্তা

বক্তব্যটি ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের আগের। আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা তোফায়েল আহমেদ দলীয় নেতাকর্মীকে সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘ক্ষমতাচ্যুত হলে প্রথম দিনেই আওয়ামী লীগের এক লাখ লোক মারা যাবে।’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও বিভিন্ন সময়ে অনুরূপ বক্তব্যে দলীয় নেতাকর্মীকে জুজুর ভয় দেখিয়েছেন।

রাজনৈতিক নেতাদের ছুটি, নতুন উদ্যমে কাজে ফেরায়

গ্রীষ্মের বাতাস পড়ে যেতে শুরু করেছে। ছুটির দিনগুলো শেষ হয়ে যাচ্ছে। উত্তর গোলার্ধের লোকেরা কাজে ফিরতে শুরু করেছে। অন্যদিকে অনেক রাজনৈতিক নেতা ছুটিতে যাচ্ছেন। তাঁদের দাবি, কয়েকটি দিন অবকাশে বেড়িয়ে এলে তাঁরা একঘেয়েমি কাটিয়ে উঠতে পারবেন এবং ফিরে এসে নতুন উদ্যমে আবার কাজ করতে পারবেন।

কাগুজে ঘোষণায় সীমাবদ্ধ না থেকে, জবাবদিহির সংস্কৃতি চালু হোক

সব সরকারি কর্মচারীকে সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোখলেস উর রহমান স্বাক্ষরিত এক বার্তায় এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এটা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জবাবদিহি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে একটি কার্যকর পদক্ষেপ হতে পারে, যদি অতীতের মতো তা কাগুজে ঘোষণায় সীমাবদ্ধ না থাকে।

ফ্যাসিস্ট হাসিনার প্রত্যাবর্তন ঠেকাতেই হবে

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রেক্ষিতে নতুন এক বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। যাদের দম্ভে ও অহংকারে এতদিন আকাশ বাতাসও যেন ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল, তাদের বিদায় ঘটেছে।

রাজনীতিতে দলবদল ও দুধের মাছি

রাজনীতিতে দলবদল এবং খেলায় দল পরিবর্তন এক কথা নয়। রাজনীতির সঙ্গে মানুষ আদর্শের জায়গা থেকে যুক্ত হয়। আদর্শিক সংগঠনে দল সংকটে পড়লেও নেতাকর্মী দুর্দিনের বন্ধু হয়ে থাকে। প্রয়োজনে জেল-জুলুম, নির্যাতন স্বীকার করে।